কমিশনের নির্দেশ পাওয়ার পরই রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দিব্যেন্দু দাস সমস্ত জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের জানিয়ে দিয়েছেন ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে। রাজ্যে একসময় ওয়েবেলকে ভোটার তালিকা ডিজিটালাইজড করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। যা পাওয়া যাচ্ছে না।
advertisement
শেষবার রাজ্যে ‘স্যার’ হয়েছে ২০০২ সালে। প্রতিটি বুথে সেই ভোটার তালিকা পাওয়া যায়নি। তাই ২০০৩ সালের খসড়া ভোটার তালিকাকে গ্রহণ করা হচ্ছে। তাও মিলেছে পিডিএফ ফর্মে। এজন্য রাজ্য সিইও দফতর বিএলওদের ব্যবহার করার জন্য জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নেপালে ভারতের ১০০ টাকার ‘মূল্য’ কত জানেন…? গ্যারান্টি, শুনলেই চমকাবেন ‘উত্তরে’!
এই নির্দেশে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বিএলওকে তাঁর বুথের ‘SIR’-এর প্রকাশিত এবং বর্তমান ভোটার তালিকার হার্ড কপি এখনই দিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। বিএলওরা চিহ্নিত করবেন দুই ভোটার তালিকায় যেসব ভোটারের নাম রয়েছে তাঁদের। যদিও দেখা যায় ২০০২ সালে ‘SIR’-এর পর প্রকাশিত ভোটার নাম ছিল না সেই সব ভোটারদের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের নাম ছিল কিনা দেখে চিহ্নিত করতে হবে।
দুটি ক্ষেত্রেই ভোটারের বিধানসভা কেন্দ্র, ভোটার তালিকার পার্ট ও সিরিয়াল নম্বর-সহ কমিশনের নির্দিষ্ট ফর্মাটে লিখতে হবে। প্রয়োজন মনে করলে পরমার্শ নিয়ে আশপাশের বুথের ভোটার তালিকাও তারা দেখতে পারেন। কারণ অনেকেই শেষবার সার হওয়ার পর ঠিকানা বদল করেছে। গোটা প্রক্রিয়াটি বিএলও সুপারভাউজার ও এইআরওদের তদারকি করে কাজ দ্রুত শেষ হওয়া মাত্র সিইও পোর্টালে জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের সাহায্যে তুলে দিতে হবে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়