নবান্নের পাশের গলিগুলোতে ব্যারিকেড করা হয়েছে। মাঝে মধ্যে বচসা হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে যাতায়াত নিয়ে। সবাইকে সঠিক কারণ দেখানোর পরই ঢুকতে বেরোতে দেওয়া হচ্ছে। এদিকে, নবান্নের সামনে মন্দিরতলার একটি বাড়ি থেকে আটক ৫ বিজেপি কর্মী আটক। খিদিরপুর হয়ে দ্বিতীয় হুগলী সেতু ওঠার রাস্তা অবশ্য এখনও খোলা আছে।
আরও পড়ুন: নবান্নের সামনে বিক্ষোভ আটকানোই বড় চ্যালেঞ্জ পুলিশের, রণকৌশল তৈরি
advertisement
এদিকে, দমদম বিমানবন্দরের এক নম্বর গেটের মুখে বিশাল পুলিশ বাহিনী। মূলত বিজেপির নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বিধাননগর কমিশনারেটে ও ব্যারাকপুর কমিশনারেটের বিশাল বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে, সঙ্গে রয়েছে র্যাফ। রয়েছেন ডিসি থেকে এসসিপি পদমর্যাদার আধিকারিকেরা। কলকাতা থেকে দ্বিতীয় হুগলী সেতুতে ওঠার রাস্তা বন্ধ। ডাউন রাস্তা অর্থাৎ হাওড়া থেকে কলকাতার রাস্তা এখনও খোলা রয়েছে।
এদিকে, AJC Bose ফ্লাইওভার থেকে পিটিএস হয়ে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর রাস্তায় স্টিলের ব্যারিকেড লাগানো হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে রাস্তা। দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে ওঠার মুখে প্রচুর পুলিশ, ব্যারিকেডের ব্যবস্থা। যানচলাচল স্বাভাবিক রয়েছে এখনও। তবে খানিকক্ষণের মধ্যেই দুটি ব্যারিকেড করার ব্যবস্থা নিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
এদিকে, বিজেপির নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ সহ একাধিক এলাকা থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। পুলিশ ও বিজেপি কর্মী সমর্থকদের মধ্যে বচসাও চলছে। কাকদ্বীপ চৌরাস্তায় ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। আর কলকাতা ও হাওড়া পুলিশের রণকৌশল নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়ছেন বিজেপি নেতারা। তাঁদের কটাক্ষ, বিজেপিতে ভয় পাচ্ছে বলেই নানা জায়গায় তাঁদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে স্টিলের ব্যারিকেডও।