এই চোদ্দ দফা নির্দেশে বলা হয়েছে, ভোটের দিন প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের ক্যাম্পে নজরদারি করতে হবে যাতে কোনও ভোটার প্রভাবিত না হয়। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলিতে (West Bengal Municipal Election) সিসিটিভি ক্যামেরা এমন ভাবে ইন্সটল করতে হবে যাতে কেউ সেই সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করতে না পারে। এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্য পুলিশকে।
advertisement
আরও পড়ুন : বড় খবর! নবান্নে এল বিশেষ প্রস্তাব, রাজ্যে স্কুল খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত শীঘ্রই...
ইতিমধ্যেই পিছিয়ে গিয়েছে চার পুরনিগমের (West Bengal Municipal Election) ভোটের দিন। গত শনিবার এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আদালতকে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (State Election Commission)। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, আদালতকে সম্মান জানিয়েই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২২ জানুয়ারি ভোট হওয়ার কথা ছিল। তা পিছিয়ে ১২ ফেব্রুয়ারি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। শনিবার এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কমিশন। তবে ২৭ ফেব্রুয়ারি ১০৮টি পুরসভার যে বকেয়া ভোট তা হবে বলেই এখনও অবধি সিদ্ধান্ত রয়েছে। কারণ, এ নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন এখনও কিছু বলেনি।
কোভিড কাঁটায় তিন সপ্তাহ পুরনিগমের ভোট পিছিয়ে দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (State Election Commission)। তবে এই ভোটে নতুন করে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে না বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে, রাজনৈতিক দলের মতামত শুনে রাজ্যের সঙ্গে কথা বলে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে বক্তব্য, কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে সম্মান জানিয়েই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে কমিশন জানিয়েছে, ১২ ফেব্রুয়ারির ৭২ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালানোয় কোনও বাধা নেই।