স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া বুলেটিনে উল্লিখিত, ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত সব শিশুদের এই টিকা দেওয়া হবে বিনামূল্যে। সরকারি-বেসরকারি স্কুল, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, স্কুলছুট, ড্রপ আউট, পরিযায়ী শিশু, হোম, শেল্টার, পথশিশুদের টিকা দেওয়া হবে। বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে চা বাগান, ইঁট ভাটা, আদিবাসী এলাকা, প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায়। জেলাশাসকের নেতৃত্বে ডিস্ট্রিক্ট কোর গ্রুপ গঠন করা হবে। যার মধ্যে থাকবেন পুলিশ সুপার, পুলিশ কমিশনার, জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক, বেসরকারি চিকিৎসক, নার্সিং হোম, বেসরকারি স্কুলের প্রতিনিধিরা। এই কোর গ্রুপ রূপরেখা তৈরি করবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রং মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল মালিক! পার্থর ভাগ্নি জামাইয়ের বিপুল সম্পত্তিতেও রহস্য
প্রত্যেক সপ্তাহে দু'বার করে বৈঠক করবে গোটা ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া সফল করার জন্য। প্রত্যেক স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং অন্যান্য শিক্ষকদের বিশেষ দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। এই নিয়ে সব স্কুলে প্যারেন্টস টিচার্স মিটিং করতে হবে। রেল স্টেশন, বাস স্ট্যান্ড, হাসপাতাল-সহ সব জনবহুল এলাকায় প্রচুর পরিমাণে পোস্টার, ব্যানার লাগাতে হবে। প্রত্যেক স্কুলে এই ভ্যাকসিনেশন নিয়ে সচেতনতা মূলক বই, পড়ুয়া এবং অভিভাবকদের দেওয়া হবে। গঠন করা হবে র্যাপিড রেসপন্স টিম, যারা একদম ব্লক স্তর পর্যন্ত কাজ করবে।
স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, র্যাপিড রেসপন্সের প্রতীতি টিমে থাকবে চার জন করে প্রতিনিধি। একজন চিকিৎসক, ফার্মাসিস্ট, একজন নার্স এবং একজন স্বাস্থ্যকর্মী। টিকা নেওয়ার পর কোনও সমস্যা হলেই দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়, তা নিশ্চিত করবেন এই চারজনই।
অভিজিৎ চন্দ