তিনি বলেন, ‘‘১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে এই দুই রাষ্ট্র তৈরি হলেও পাকিস্তান প্রথম থেকেই আমাদের বিরোধীতা করে এসেছে। ‘ভয় নেই এমন দিন এনে দেব’ কবিতার আবৃত্তি করেন ব্রাত্য বসু।’’
আরও পড়ুন: ‘অপারেশন সিঁদুর’ সাফল্যে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে বিশেষ সম্মান, বিধানসভায় প্রস্তাব আজ
ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘রাষ্ট্র ভাগ হয়ে যাওয়ার পর পাকিস্তানের একমাত্র লক্ষ হল ভারতকে রক্তাক্ত করে টুকরো টুকরো করতে হবে। ভারতীয় সেনা বার বার সেটা রুখে সৌর্য্য দেখিয়েছে। পহেলগাঁওয়ের ঘটনায় যেভাবে ধর্ম পরিচয় দেখে নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে তার নিন্দা করার কোনও ভাষা নেই। সেদিন ধর্ম দেখে ২৫ জনকে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু সেই একই সময়ে একই জায়গায় এক মুসলিম টাট্টু চালক যিনি এই ঘটনার বিরোধ করছিলেন তাকেও হত্যা করা হয়। এই ঘটনার প্রত্যাঘাতে ভারত পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে। আমরা তাঁদের (ভারতীয় সেনা) ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দল, আমাদের নেত্রী, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী তখন দেশের পাশে, সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছিল।’’
advertisement
জম্মু কাশ্মীরের সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা নিয়েও সরকারের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘কিন্তু কয়েকটি প্রশ্ন উঠেছে। ৩৭০ ধারা বিলোপের পর জম্মু ও কাশ্মীরের সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তার ব্যবস্থা সরকার করবে। এমনটাই বলা হয়েছিল। কিন্তু তা সত্বেও কেন এই ঘটনা ঘটল? কোথাও কি গোয়েন্দা ব্যর্থতা হয়েছিল? এখনও আমরা সেটা জানতে পারিনি। আশা করি সরকার আমাদের নিশ্চয়ই সেটা আগামি সময়ে জানাবে।’’
