ধনবাদের ছোটে সরকার নামে পরিচিত গ্যাংস্টার প্রিন্স খানের বিষয়েও খোঁজ খবর, তল্লাশি চালানো হয়েছিল সিট এবং ঝাড়খণ্ড পুলিশের যৌথ উদ্যোগে। প্রিন্স খানের বাড়ির লোকদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল পুলিশের তরফে।
বুধবার রাতে ধানবাদের ব্যাংক মোড় সংলগ্ন এলাকায় ‘গ্যাংস ওফ ওয়্যাসেযপুর’-এর অন্যতম গ্যাংস্টার ফাহিম খানের বড় ছেলে ইকবাল এবং ইকবালের ছায়াসঙ্গী ঢালু মিয়াকে এলোপাথাড়ি গুলি করে এই গ্যাংস্টার প্রিন্স খানের সাকরেদরা। যদিও গ্যাংস্টার ফাহিম খানের বড় ছেলে এই মুহুর্তে দুর্গাপুরে এক বেসরকারি হাসপাতলে চিকিৎসাধীন। এই ঘটনায় নাম জড়িয়েছে প্রিন্স খানের। যদিও প্রিন্স খান দীর্ঘ দিন ধরে পলাতক কিন্তু ওয়াসেপুরে তার গ্যাং-এর লোকদের কথাই শেষ কথা। রাজু ঝার খুনের পরই বাংলার পুলিশের খাতায় উঠে আসে গ্যাংস্টার প্রিন্স খানের নাম।
advertisement
আরও পড়ুন: শক্তিশালী ভবিষ্যতের জন্য পথ প্রশস্ত, ৯ বছরে ৩৭,০১১ রুট কিলোমিটার বৈদ্যুতিকীকরণ
যদিও এই ঘটনার পরই রাজু ঝার খুনের ঘটনার সাক্ষীদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে পুলিশের তরফে। পাশাপাশি সিনেমা পর্দার দৌলতে রাতারাতি পরিচিতি পায় ওয়াসেপুরের গ্যাংস্টার ফাহিম খানের বড় ছেলে।
আরও পড়ুন: আমফানের সঙ্গে কতটা মিল, ২০২০-র মতোই কি ভয়ানক হবে মোকা? কী বলছেন আবহাওয়াবিদ
পাশাপাশি পুলিশ সূত্রে খবর গ্যাংস্টার ফাহিম খানের বড় ছেলে ইকবাল এই মুহূর্তে দুর্গাপুরে এক বেসরকারি হাসপাতলে চিকিৎসাধীন আছে। যার কারণে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছে ঝাড়খণ্ড পুলিশ। এই ঘটনার পরই রাজু ঝার খুনের ঘটনার সাক্ষীদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।