আরও পড়ুন-শীঘ্রই চালু হচ্ছে সমস্ত পরিবহণ ব্যবহারের জন্য অভিন্ন স্মার্ট কার্ড
সবুজ রঙের চার তলা এই বাড়িতেই এদিন গৃহপ্রবেশ হল। পুজো সারলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তথা রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। আর এই নয়া ভবনে আজ, মঙ্গলবার হাজির ছিলেন তৃণমূলের প্রায় সমস্ত সারির নেতা-কর্মীরা। নয়া ভবনে নজির কাড়ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁকা ১৩'টি ছবি। নীচের তলায় রাজ্য সভাপতির ঘর ছেড়ে এগোলেই লিফট ও সিঁড়ি ৷ আর সেই সিঁড়ির প্রতিটি ধাপে ধাপেই রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁকা ছবি ৷ সূত্রের খবর, ২০০৪ সালে একটি প্রদর্শনীর জন্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ছবিগুলি এঁকেছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন-ভুল জুতো পরলে ঘনিয়ে আসতে পারে বিপদ; এগোবে না কেরিয়ারও! তাহলে উপায়?
সেখান থেকেই বেশ কিছু ছবি সংগ্রহ করে প্রদর্শনীর জন্যে রাখা হয়েছে ৷ কালীঘাটের কালীপ্রতিমার একটি ছবি রাখা হয়েছে একতলায় রাজ্য সভাপতির ঘরে৷ এই নয়া অস্থায়ী ভবনের একতলার ডানদিকে রিসেপশন৷ বাঁ দিকে রাজ্য সভাপতির ঘর৷ এর পর প্রতিটি তলায় আছে একাধিক ঘর, কনফারেন্স রুম, মিটিং রুম। তবে কোন তলায়, কোন ঘরে কে কে বসবেন তা ঠিক করে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন বেলা দু’টো নাগাদ নয়া ভবনে আসেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। হাজির ছিলেন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সী, অরুপ বিশ্বাস, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য -সহ একাধিক নেতা-কর্মী। এদিন পুরোহিত ছিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। অফিসের নীচের তলায় রাজ্য সভাপতির অফিসে এদিন পুজো পাঠ করা হয়। সিনিয়র-জুনিয়র নেতারা সবাই একসাথে বসে এদিন পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এই নয়া ভবনেই আগামী ৫ তারিখ রাজ্য কমিটির বৈঠক করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।