আরও পড়ুন-Weight Loss: ছিপছিপে বেতস চেহারার অধিকারী আলিয়া ভাট, রইল তাঁর শরীরচর্চার রুটিন
সম্পাদকীয়তে উল্লেখ হয়েছে, ‘‘একথা নিশ্চিত করেই বলা যায়, তৃণমূল কংগ্রেস জয়ের নিরিখে এত যোজন দূরে এগিয়ে থাকবে যে বাকিদের দূর থেকে দূরবিন দিয়ে দেখতে হবে। দুপুরের মধ্যেই ফলাফলের হিসেবটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তারপর উড়বে সবুজ আবির। কোথাও কোথাও মানুষ রাস্তায় বের হবেন৷ উল্লাস প্রকাশ করবেন। কিন্তু এখানেই খুব স্পষ্টভাবে তৃণমূল কর্মীদের প্রতি দলের নির্দেশ, আবীর হোক, উল্লাস হোক, কিন্তু তা যেন কখনওই মাত্রাছাড়া না হয়।
advertisement
সাধারণ মানুষের জনজীবন যেন বিঘ্নিত না হয়। ভোটের আগে এবং পরে বহু প্ররোচনা, হামলা সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু কোথাও বিরূপ মনোভাব মনের মধ্যে পুষে রাখবেন না। যাঁদের মানুষ প্রাণভরে আশীর্বাদ করছেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটি জয় বলে দিয়ে যাচ্ছে, দলের কর্মী এবং নেতৃত্বকে আরও দায়িত্বশীল, আরও সংবেদনশীল এবং আরও সহনশীল হতে হবে। জয় মানে মানুষকে আরও বেশি পরিষেবা দেওয়ার সুযোগ। জয় মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের জনকল্যাণমুখী প্রকল্পগুলিকে আরও তৃণমূলস্তরে নিয়ে যাওয়া ৷ যাতে মানুষের উপকার হয়। একদিকে জনবিরোধী কেন্দ্রীয় সরকার আর অন্যদিকে জনদরদি রাজ্য সরকার। মানুষ যেন এই দুই সরকারের পার্থক্যটা দিনের আলোর মতো স্পষ্টভাবে দেখতে পান।"
আরও পড়ুন-দক্ষিণী অভিনেত্রী সামান্থার সুন্দর ত্বকের নেপথ্যে আছে কোরিয়া! জেনে নিন কীভাবে
রাজনৈতিক মহলের মতে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল তারাই একমাত্র মানুষের পাশে আছে, বিরোধীরা নেই এই বার্তা ফল বেরনোর আগে থেকেই দিয়ে রাখল। সম্পাদকীয়তে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘মানুষ কিন্তু তৃণমূল সরকার এবং তৃণমূল কর্মীদের কাছ থেকে অনেক আশা করছেন। সেখানে ভুলেও এমন কোনও পদক্ষেপ আগামী দিনে নিশ্চিতভাবে তৃণমূলকর্মীরা করবেন না, যাতে কোনও প্রশ্ন কেউ তুলতে পারেন। পুরসভা মানে একেবারে শহর-শহরতলির অলিতে গলিতে ঢুকে পড়া এবং মানুষকে আরও বেশি উন্নয়নের সঙ্গী করে নেওয়া।"