TRENDING:

কী বলছে আজকের খবরের কাগজ ? দেখে নিন

Last Updated:

প্রতিদিনের ব্যস্ততায় খবর কাগজ খুঁটিয়ে পড়া সম্ভব হয় না ৷ অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর চোখ এড়িয়ে যায় ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
প্রতিদিনের ব্যস্ততায় খবর কাগজ খুঁটিয়ে পড়া সম্ভব হয় না ৷ অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর চোখ এড়িয়ে যায় ৷ তাছাড়া একাধিক কাগজও পড়ার মতো সময় কারোর হাতেই নেই ৷ তাই আসুন এক নজরে, একজায়গায় দেখে নিন কলকাতার বিভিন্ন কাগজের সেরা খবর গুলি ৷ সোমবারের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি হল-
advertisement

১) নোট দুর্ভোগ কাটবে কবে মুখে কুলুপ মোদীর

বলেছিলেন, ৫০ দিনে দুর্ভোগ না কমলে জনতার দেওয়া যে কোনও শাস্তি মাথা পেতে নেবেন। সেই ৫০ দিন পূর্ণ হতে আর বাকি মাত্র পাঁচ দিন। বছরের শেষ রেডিও বার্তাতেও স্পষ্ট করে বলতে পারলেন না, দুর্ভোগ কবে কমবে! শাস্তির কথা এ দিন অবশ্য আর বললেন না। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নোট বাতিলের পনেরো দিনের মাথায় যিনি নিজেই একটি সমীক্ষা করে দাবি করেছিলেন, দেশের ৯০ শতাংশের বেশি লোক দু’হাত তুলে তাঁকে আশীর্বাদ করছেন। আজ, ৫০ দিনের মেয়াদ ফুরনোর ৫ দিন আগে সেই মোদী কার্যত স্বীকার করে নিলেন, ছবিটা তা নয়! নোট বাতিলের পরের ছবিটা যে ভাল নয়, সেটা বেশ কিছু দিন ধরেই বুঝতে পারছেন প্রধানমন্ত্রী। তাই তাঁর এই স্বীকারোক্তি নতুন নয় বলেই দাবি বিরোধীদের। আর এটাকে সামনে রেখেই ৩০ ডিসেম্বরের পর দেশজুড়ে আন্দোলনে নামতে চাইছে কংগ্রেস। এ নিয়ে আগামিকাল বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করবেন রাহুল গাঁধী।

advertisement

২) ১০ মিনিটে ১৮ কিমি, অঙ্গদানের ব্যবস্থায় গ্রিন করিডর কলকাতায়

দীর্ঘ দিন ধরে যকৃতের দুরারোগ্য অসুখে ভুগছিলেন চেন্নাইয়ের ব্যবসায়ী রেলিজ উভালিক। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, যকৃত প্রতিস্থাপনই একমাত্র উপায়। চেষ্টাও চলছিল। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল কলকাতা। এ রাজ্যের এক তরুণীর যকৃত নিজের দেহে প্রতিস্থাপনের উদ্দেশে চেন্নাই থেকে কলকাতা উড়ে এলেন বছর পঞ্চাশের রেলিজ। রবিবার মাত্র কয়েক ঘণ্টার প্রস্তুতিতেই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হল। প্রতিস্থাপনের অভিনব চেষ্টা দেখল চিকিৎসা মহল। ই এম বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতাল সূত্রের খবর, তাদেরই এক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে যকৃতের অসুখে ভুগছিলেন চেন্নাইয়ের ব্যবসায়ী রেলিজ উভালিক। প্রয়োজন ছিল যকৃত প্রতিস্থাপনের। রবিবার ওই হাসপাতালেই ২২ বছরের তরুণী সুরভি বরাটের ব্রেন ডেথের পরে তাঁর পরিবার অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নিলে খবর যায় রেলিজের কাছে। খবর পেয়েই চিকিৎসকের দল কয়েক ঘণ্টায় চেন্নাই থেকে উড়িয়ে আনেন রেলিজকে। শুরু হয় অস্ত্রোপচার।

advertisement

৩) নোটিস আয়কর দফতরের, ফেরিওয়ালার অ্যাকাউন্টে ৫৫ লাখের লেনদেন!

পথে ঘাটে ধূপকাঠি ফেরি করে কোনও রকমে দিন গুজরান করেন তিনি। মাস গেলে রোজগার মেরেকেটে হাজার তিন-চারেক টাকা। সেই তাঁর অ্যাকাউন্টেই কিনা ৫৫ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন!

হয়তো জানতেই পারতেন না সাঁইথিয়ার নেতাজি পল্লির যুবক তাপস গুহ। কিন্তু, হঠাৎ আয়কর দফতরেরর নোটিস পেয়ে সংশ্লিষ্ট বেসরকারি ব্যাঙ্কে গিয়ে খোঁজ নিয়েই তাপসের মাথায় হাত! গিয়ে দেখেন, সত্যিই তাঁর নামে ওই ব্যাঙ্কে একটি সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এবং তা থেকে ওই পরিমাণ টাকা লেনদেন হয়েছে। এর পরেই ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছেন ওই যুবক। তাঁর অভিযোগ, তাঁরই নথি ব্যবহার করে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে লেনদেন হয়েছে ওই ব্যাঙ্কে।

advertisement

৪) উৎসবপ্রেমীদের ঢলে জমজমাট বড়দিনের শহর

শীত পড়ুক না পড়ুক, এটা বড়দিন! হতে পারে তাপমাত্রার পারদে ডিসেম্বরের আমেজ এখনও গাঢ় হয়নি তত। রং-বেরঙের জ্যাকেট, সোয়েটারের কেতায় মরসুমি ফ্যাশনে ঝলমলিয়ে ওঠার বাসনাতেও তাই বাদ সাধছে রীতিমতো। তবু বড়দিন বলে কথা! রবিবার দিনভর তাই কলকাতাকে ঠেকানো গেল না এক ফোঁটাও। শহরের এ মাথা থেকে ও মাথা, চেনা-অচেনা আমোদের ঠেকে কল্লোলিনীকে পাওয়া গেল সেই স্বমহিমায়। চিড়িয়াখানায় খুদে শিম্পাঞ্জিদের সামনে জটলা বা নিকো পার্কে নতুন রাইডে ওঠার লাইনে অনেকেই সোয়েটারখানা কোমরবন্ধের মতো বেল্টের উপরে জড়িয়ে নিলেন। কারণ, নিখোঁজের তালিকায় জ্বলজ্বল করছে, উত্তুরে হাওয়া। কবে তার দেখা মিলবে, তারও ঠিক-ঠিকানা নেই।

advertisement

১) নতুন করে কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতের পথে মমতা, দিল্লি চাইলেও আইন-শৃঙ্খলার রিপোর্ট দিতে নিষেধ পুলিশকে

নারী পাচার থেকে শুরু করে জঙ্গি কার্যকলাপ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং অপরাধের কোনও তথ্যই নবান্নকে না ছুঁইয়ে আর পাঠানো যাবে না দিল্লিতে। পুলিশকে এমনই ফরমান দেওয়া হয়েছে। আর তার ফলে মোদি সরকারের সঙ্গে মমতার সংঘাত আরও তীব্র হতে চলেছে। সংসদে বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নোত্তর পর্বে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে জবাব দিতে হয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। জানতে চাওয়া হয় বিভিন্ন তথ্য। সেকারণেই এতদিন তথ্য জানতে দিল্লি থেকে সরাসরি প্রশ্ন আসত রাজ্য পুলিশের সদর কার্যালয়ে। ভবানী ভবন থেকে সেই উত্তর যেত কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র দপ্তরে। এবার সেই প্রথায় রাশ টানছে নবান্ন। রাজ্য পুলিশের একেবারে শীর্ষস্তর থেকে এক অভ্যন্তরীণ গোপন সার্কুলারে (ইন্টারনাল সার্কুলার) দপ্তরের কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অনেক হয়েছে, আর নয়। নবান্নকে না জানিয়ে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কোনও তথ্যই জানানো যাবে না কেন্দ্রকে।

২) ২০০-র বেশি শিশু বিক্রি করেও অনুতাপহীন ধৃতরা

দু’শোর বেশি শিশুকে বিক্রি করে দিয়েছে অভিযুক্তরা। গত দুই থেকে তিন দশক ধরে চলছে এই চক্র। পাচারকারীদের হাতে একসময় বিক্রি হয়ে যাওয়া বহু শিশু এখন রীতিমতো জোয়ান, কারও না কারও ঘরে ছেলে বা মেয়ে হিসাবে বড় হচ্ছে তারা। জেরার মুখে সিআইডি’কে এমন সব চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল ধৃতরা। তারা জানিয়েছে, খদ্দেরদের মধ্যে কলকাতা, বিভিন্ন জেলা, ভিনরাজ্য, এমনকী বিদেশি মানুষজনও আছেন। কোনও কোনও ক্ষেত্রে শিশুর দাম উঠেছে ছ’লক্ষ টাকারও বেশি। কিন্তু, ঘৃণ্য অপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জেরার সময় দেখা গেল ধৃতদের অধিকাংশেরই হিমশীতল, নির্লিপ্ত মানসিকতা। বিশেষত পাচারচক্রের চাঁই বিভিন্ন মহিলার নির্বিকার আচরণ ও দ্বৈতসত্তা দেখে রীতিমতো চমকে গিয়েছেন ঝানু সিআইডি অফিসাররাও। সিআইডি সূত্রের দাবি, বাদুড়িয়ার সোহান নার্সিংহোমের উৎপলা ব্যাপারী (পলি) সিআইডি’র জেরায় ভাবলেশহীনভাবে জানিয়েছে, কত বিখ্যাত ‘স্যার’ শিশু বিক্রি করেছেন। আমি আর কী অপরাধ করলাম?

৩) ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহ দিতে দু’টি নতুন প্রকল্প: মোদি

যারা কালো টাকা ও দুর্নীতির পক্ষে প্রকাশ্যে নিজেদের সায় জানাতে পারছে না, তারাই একমাত্র বুক বাজিয়ে সরকারের ভ্রান্তি খুঁজে বেড়াচ্ছে। বছরের শেষ ‘মন কি বাত’-এ রবিবার একেবারে চাঁচাছোলা ভাষায় এভাবেই বিরোধীদের সমালোচনার জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি সাফ জানিয়ে দিলেন, কালো টাকা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই লড়াই থামবে না, তা জারি থাকবে। বরং লড়াইয়ের এই সবে শুরু। শক্ত হাতে ‘বেনামি’ সম্পত্তির মোকাবিলার জন্য শীঘ্রই কঠোর আইন চালু করবে সরকার। বিরোধীদের একহাত নেওয়ার সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী এদিন ক্যাশলেস অর্থনীতির পক্ষে ফের সওয়াল করেন।

৪) সমবায় ব্যাংক নিয়ে রাজ্যের কাছে তদন্তের দাবি তুলল বিরোধী দলগুলি

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

নোট বাতিল ইস্যুতে রাজ্যের একাধিক সমবায় ব্যাংক আয়কর দপ্তর ও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নজরদারিতে আসায়, ব্যাংকগুলি নিয়ে তদন্তের দাবি তুলল ডিএমকে এবং পিএমকে। তামিলনাড়ুর এই দুই রাজনৈতিক দলই দাবি করেছে, রাজ্য সরকার সমবায় ব্যাংকগুলির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিক। কারণ, তাদের এহেন আচরণে সমবায় ব্যাংকের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
কী বলছে আজকের খবরের কাগজ ? দেখে নিন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল