তৃণমূল সূত্রের খবর, ওই কেন্দ্রে সুব্রতর অন্য এক আত্মীয়কে প্রার্থী করার জন্য পরিবারের ভিতর থেকেই প্রস্তাব এসেছিল। সেই টানাপড়েন বাড়তে শুরু হয়েছিল। অবশেষে সুদর্শনাকেই ফের প্রার্থী করা হয়। তনিমা গতবার ৮৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জিতেছিলেন। সেখানে এ বার অন্য মহিলা প্রার্থী দিয়েছিল তৃণমূল।
আরও পড়ুন: সেই ১৯৯৫ সাল থেকে শুরু, জয়যাত্রা অব্যাহত রাখলেন মালা রায়!
advertisement
দীর্ঘ দু’দশক ধরে সাংবাদিকতা করার সুবাদে সাধারণ মানুষের সঙ্গে অনায়াসে মিশে যেতে পারেন সুদর্শনা। তাঁদের সুখদুঃখের গল্প তুলে আনতেন দর্শক-পাঠকদের জন্য। সেই সহজাত প্রবৃত্তিকেই কাউন্সিলর হিসেবে কাজে লাগিয়েছিলেন তিনি। ম্যান্ডেভিলা গার্ডেনস কিংবা বালিগঞ্জ প্লেসের মতো অভিজাত এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কাঁকুলিয়া কিংবা জামির লেনের বস্তিবাসী, সমাজের উঁচুতলা থেকে নিচুতলা, সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য সুদর্শনা। ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডে সুদর্শনা মুখোপাধ্যায় জয়ী। সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে জয় উৎসর্গ করলেন তিনি। দু নম্বরে সুব্রতর বোন তনিমা চট্টোপাধ্যায়। মানুষই জবাব দিয়েছে, দাবি সুদর্শনার।
আরও পড়ুন: সকাল-সকালই চমক ফিরহাদ হাকিমের, বাড়ি থেকে বেরিয়েই 'গন্তব্য' বুঝিয়ে দিল অনেককিছু...
করোনার বেনজির তাণ্ডব হোক কিংবা আম্ফান-যশের বিপর্যয়, পাড়ার বাসিন্দাদের গায়ে আঁচই পড়তে দেননি কাউন্সিলর। সকাল থেকে রাত-উদয় অস্ত কাজ করেছেন। তারই সুফল পেলেন সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়।