আরও পড়ুন: নমুনা পরীক্ষা কমতেই অনেকটা কমল আক্রান্তের সংখ্যাও! কমল না উদ্বেগ
সেই অনুযায়ী, বলা হয়েছে, মাস্ক, স্যানিটাইজারের ব্যবহার এবং সামাজিক দূরত্ব-সহ সব বিধি মানতে হবে।পার্টির কাজ বা প্রশাসনকে সহযোগিতার ক্ষেত্রে নিয়ম যথাযথ পালন করতে হবে। যে সব এলাকায় ভোট, সেখানে বিধি মেনে প্রচার করতে হবে। জোর দিতে হবে ডিজিটাল প্রচারে। নির্দেশিকায় দলীয় কর্মীদের তৃণমূল নির্দেশ দিয়েছে, 'নিজের এলাকায় কে অসুস্থ বা কার করোনা পজিটিভ তার খবর রাখুন। যে কোনও ধরণের সহযোগিতা করুন। প্রশাসনের সঙ্গে সেতুবন্ধন করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসক ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মীর মতামতের ব্যবস্থা করুন। এলাকায় যাঁরা বয়স্ক, করোনা হোক বা নাই হোক ভিড় এড়াতে তাঁদের দোকান বাজার বা ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগে সাহায্য করুন। এলাকায় যাঁরা কোভিড পজিটিভ এবং উপসর্গ আছে, চিকিৎসকের মতামত নিন।'
advertisement
আরও পড়ুন: ফেরালো একের পর এক হাসপাতাল, কোভিড রোগীকে নিয়ে ৯ ঘণ্টা হয়রান পুলিশ
ইতিমধ্য়ে করোনা আক্রান্তদের পাশে থাকার নির্দেশে বলা হয়েছে, যাঁরা উপসর্গহীন, তাঁদের বাড়িতে রান্না করা খাবার পাঠানোর উদ্যোগ নিন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বা কো-অর্ডিনেটরকে সহযোগিতা করুন। প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে সেফ হোম চালু করতে পারেন।এলাকার বাজার বা জনবহুল এলাকায় মাস্ক বিলি এবং নিয়ম মানার প্রচার করুন।পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রাথমিক হিসেব তৈরি রাখুন। যাতে হঠাৎ প্রয়োজন হলে খাবার এবং অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে পাশে থাকা যায়। সরকারি কাঠামোকে সহযোগিতা করুন। যদি তৃণমূলের প্রতিপক্ষ কোনও রাজনৈতিক দলের সমর্থক পরিবার বিপন্ন হন, রাজনীতির উপরে উঠে তাঁদের পাশে থাকুন। সম্ভাব্য সমস্ত রকমের সহযোগিতা করুন। রাজ্য সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনগুলি সবরকম পদক্ষেপ নিচ্ছে। এগুলো যাতে সকলের সুবিধার কাজে লাগে সেদিকে নজর রাখতে হবে। মানুষের কোনও অভিযোগ বা সমস্যা থাকলেই সমাধান করতে হবে। সংশ্লিষ্ট মহলের নজর আনতে হবে।
Abir Ghosal