কুণাল ঘোষ এই প্রসঙ্গে বলেন, “সিএএ সম্পর্কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনমুখী, বাস্তবমুখী স্ট্যান্ড নিয়েছেন।” তাঁর কথায়, “ভোটের মুখে উন্নয়ন নিয়ে কথা নেই। বাংলার মণীষীদের খালি অসম্মান করছে। যাঁদের নাম আছে ভোটার তালিকায়। যাঁদের আছে আধার কার্ড, তাঁরা তো একজন নাগরিক।”
আরও পড়ুন: CAA-তে নতুন কী নিয়ম…? আপনার কাছে ‘এই’ কাগজ আছে তো? জানুন ‘আসল’ সত্যিটা!
advertisement
তিনি এরপরেই যোগ করেন, “বিজেপির বিধায়ক বলছেন সিএএ তে আবেদন করবেন। তিনি নাগরিক না হলে তিনি জনপ্রতিনিধি হলেন কী করে? বিজেপির কোনও নেতা আবেদন করলে তিনি বিধানসভায় বা লোকসভায় আছেন কেন? বিজেপির নেতৃত্ব প্রথম অগ্নিপরীক্ষা দিন। বলুন ফর্ম ফিলাপ করে নাগরিক নই। আর নাগরিক না হলে জনপ্রতিনিধি হলেন কী করে? হয় ইস্তফা দিন না হলে বিধানসভার অধ্যক্ষ তাঁদের নাম খারিজ করুন। ভাল করে ফরম্যাট দেখুন। নির্বাচন কমিশন দেখুক। ফর্ম ফিলআপ করতে হলে জনপ্রতিনিধি কী ভাবে হবে? এটা NRC ‘র আগের ধাপ। অসমে কী দূর্ভাগ্যজনক অবস্থা হয়েছিল। যারা পাল্লা দিতে পারছেন না তাঁরা এই সব করছেন।”