CAA-তে নতুন কী নিয়ম...? আপনার কাছে 'এই' কাগজ আছে তো? জানুন 'আসল' সত্যিটা!

Last Updated:
CAA : ২০১৯-এর ডিসেম্বরে সংসদে পাশ হয় সিএবি। রাষ্ট্রপতির সাক্ষরের পর তা সিএএ-তে পরিণত হয়। কিন্তু সেই খবর সামনে আসতেই গোটা দেশ জুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। বিরোধীরা এই আইনকে ‘বৈষম্যমূলক’ বলে দাবি করে। যদিও কেন্দ্র এই দাবি উড়িয়ে দেয়। স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, গোটা দেশে সিএএ লাগু হবেই।
1/12
লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হলেই জারি হয়ে যাবে কোড অফ কন্ডাক্ট। তার ঠিক আগে, সোমবার রাতে লাগু হল সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট বা সিএএ।
লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হলেই জারি হয়ে যাবে কোড অফ কন্ডাক্ট। তার ঠিক আগে, সোমবার রাতে লাগু হল সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট বা সিএএ।
advertisement
2/12
এই আইনে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ বা তার আগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ভারতে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং পার্সিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
এই আইনে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ বা তার আগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ভারতে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং পার্সিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
advertisement
3/12
সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্সে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লেখেন, ‘একটি প্রতিশ্রুতি পূরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’। তিনি আরও লিখেছেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল মোদি সরকার।
সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্সে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লেখেন, ‘একটি প্রতিশ্রুতি পূরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’। তিনি আরও লিখেছেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল মোদি সরকার।
advertisement
4/12
এখন থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে পালিয়ে আসা সংখ্যালঘুরা ভারতে নাগরিকত্ব পাবেন’।
এখন থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে পালিয়ে আসা সংখ্যালঘুরা ভারতে নাগরিকত্ব পাবেন’।
advertisement
5/12
সিএএ কী: ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ বা তার আগে ভারতে পালিয়ে আসা হিন্দু শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং পার্সিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ১৯৯৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের সংশোধন হল সিএএ। এই প্রতিবেশী দেশগুলির শরণার্থীদের সাহায্য করবে সিএএ, যাদের নথি নেই।
সিএএ কী: ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ বা তার আগে ভারতে পালিয়ে আসা হিন্দু শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং পার্সিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ১৯৯৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের সংশোধন হল সিএএ। এই প্রতিবেশী দেশগুলির শরণার্থীদের সাহায্য করবে সিএএ, যাদের নথি নেই।
advertisement
6/12
এই আইন অসম, মিজোরাম এবং ত্রিপুরার উপজাতীয় অঞ্চল অর্থাৎ সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলির অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলিতে লাগু হচ্ছে না। এর মধ্যে অসমের কার্বি আংলং, মেঘালয়ের গারো পাহাড়, মিজোরামের চাকমা জেলা এবং ত্রিপুরার উপজাতীয় অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এই আইন অসম, মিজোরাম এবং ত্রিপুরার উপজাতীয় অঞ্চল অর্থাৎ সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলির অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলিতে লাগু হচ্ছে না। এর মধ্যে অসমের কার্বি আংলং, মেঘালয়ের গারো পাহাড়, মিজোরামের চাকমা জেলা এবং ত্রিপুরার উপজাতীয় অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
advertisement
7/12
সিএএ-র পটভূমি: ২০১৯-এর ডিসেম্বরে সংসদে পাশ হয় সিএবি। রাষ্ট্রপতির সাক্ষরের পর তা সিএএ-তে পরিণত হয়। কিন্তু সেই খবর সামনে আসতেই গোটা দেশ জুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। বিরোধীরা এই আইনকে ‘বৈষম্যমূলক’ বলে দাবি করে। যদিও কেন্দ্র এই দাবি উড়িয়ে দেয়। স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, গোটা দেশে সিএএ লাগু হবেই।
সিএএ-র পটভূমি: ২০১৯-এর ডিসেম্বরে সংসদে পাশ হয় সিএবি। রাষ্ট্রপতির সাক্ষরের পর তা সিএএ-তে পরিণত হয়। কিন্তু সেই খবর সামনে আসতেই গোটা দেশ জুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। বিরোধীরা এই আইনকে ‘বৈষম্যমূলক’ বলে দাবি করে। যদিও কেন্দ্র এই দাবি উড়িয়ে দেয়। স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, গোটা দেশে সিএএ লাগু হবেই।
advertisement
8/12
গত মাসে একটি বিজনেস সামিটে যোগ দিয়ে অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ লাগু হবে। তাঁর কথায়, ‘মুসলিম ভাইদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এতে শুধু পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়িত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না’।
গত মাসে একটি বিজনেস সামিটে যোগ দিয়ে অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ লাগু হবে। তাঁর কথায়, ‘মুসলিম ভাইদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এতে শুধু পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়িত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না’।
advertisement
9/12
কীভাবে নাগরিকত্ব মিলবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, সিএএ-তে অনলাইনে নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে। এর জন্য একটি ওয়েব পোর্টাল খুলেছে কেন্দ্র সরকার। মন্ত্রক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে সিএএ-এর আওতায় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণাও করেছে।
কীভাবে নাগরিকত্ব মিলবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, সিএএ-তে অনলাইনে নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে। এর জন্য একটি ওয়েব পোর্টাল খুলেছে কেন্দ্র সরকার। মন্ত্রক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে সিএএ-এর আওতায় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণাও করেছে।
advertisement
10/12
কীভাবে নাগরিকত্ব মিলবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, সিএএ-তে অনলাইনে নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে। এর জন্য একটি ওয়েব পোর্টাল খুলেছে কেন্দ্র সরকার। মন্ত্রক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে সিএএ-এর আওতায় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণাও করেছে।
কীভাবে নাগরিকত্ব মিলবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, সিএএ-তে অনলাইনে নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে। এর জন্য একটি ওয়েব পোর্টাল খুলেছে কেন্দ্র সরকার। মন্ত্রক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে সিএএ-এর আওতায় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণাও করেছে।
advertisement
11/12
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রতিটি কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন রাজ্যের ডিরেক্টর (সেনসাস অপারেশনস) বা ইউটি সংশ্লিষ্ট। প্যানেলে সদস্য থাকবেন সহ সাবসিডিয়ারি ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর একজন আধিকারিক, বিদেশি আঞ্চলিক নিবন্ধন আধিকারিক, রাজ্য বা ইউটি-এর জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্রের রাজ্য তথ্যবিদ্যা অফিসার এবং রাজ্য বা ইউটি-এর পোস্ট মাস্টার জেনারেল বা পোস্ট মাস্টার জেনারেল দ্বারা মনোনীত পোস্টাল অফিসার।
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রতিটি কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন রাজ্যের ডিরেক্টর (সেনসাস অপারেশনস) বা ইউটি সংশ্লিষ্ট। প্যানেলে সদস্য থাকবেন সহ সাবসিডিয়ারি ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর একজন আধিকারিক, বিদেশি আঞ্চলিক নিবন্ধন আধিকারিক, রাজ্য বা ইউটি-এর জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্রের রাজ্য তথ্যবিদ্যা অফিসার এবং রাজ্য বা ইউটি-এর পোস্ট মাস্টার জেনারেল বা পোস্ট মাস্টার জেনারেল দ্বারা মনোনীত পোস্টাল অফিসার।
advertisement
12/12
মন্ত্রক এই ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্যানেলের আমন্ত্রিতদেরও নাম দিয়েছে, যার মধ্যে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি (স্বরাষ্ট্র) বা রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (স্বরাষ্ট্র) অফিসের প্রতিনিধি বা ইউটি, রেলওয়ের এখতিয়ার বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজারের প্রতিনিধিরা রয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে যে এখতিয়ারভিত্তিক সিনিয়র সুপারিনটেনডেন্ট বা পোস্ট সুপারিনটেনডেন্টের নেতৃত্বে একটি জেলা-স্তরের প্যানেলও থাকবে।
মন্ত্রক এই ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্যানেলের আমন্ত্রিতদেরও নাম দিয়েছে, যার মধ্যে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি (স্বরাষ্ট্র) বা রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (স্বরাষ্ট্র) অফিসের প্রতিনিধি বা ইউটি, রেলওয়ের এখতিয়ার বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজারের প্রতিনিধিরা রয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে যে এখতিয়ারভিত্তিক সিনিয়র সুপারিনটেনডেন্ট বা পোস্ট সুপারিনটেনডেন্টের নেতৃত্বে একটি জেলা-স্তরের প্যানেলও থাকবে।
advertisement
advertisement
advertisement