আরও পড়ুন: সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়: CPI(M) নন, শেষদিন পর্যন্ত ‘বামপন্থী’
শনিবার অমিতের সভার শুরুতেই বিস্ফোরক অভিযোগ। বক্তৃতার টিভি সম্প্রচার বন্ধের অভিযোগ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। জবাব দিতে দেরি করেনি তৃণমূল। অমিত শাহের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ট্যুইটে ডেরেক জানান, বাংলাকে অপমান করেছেন অমিত ৷ বাংলার সংস্কৃতিকে অপমান করেছেন ৷ অমিতের দুর্নীতির অভিযোগ ভিত্তিহীন ৷ ক্ষমা না চাইলে আইনানুগ ব্যবস্থা ৷ সেই অনুযায়ী পাঠানো হল আইমি নোটিস ৷
advertisement
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘন্টায় শক্তি বাড়াবে নিম্নচাপ, ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে
আলফাল মিথ্যে। অমিত শাহের সভার পর তৃণমূলের অভিযোগ হঠাৎই ভাইরাল। তৃণমূল মুখপাত্রের অভিযোগ, আলফাল মিথ্যে বলেছেন অমিত। ক্ষমা না চাইলে মামলারও হুমকি রাজ্যের শাসকদলের। টার্গেট ২০১৯। তাই এক ইঞ্চিও জমিও ছাড়ার প্রশ্ন নেই।
আরও পড়ুন: সোনারপুরে গ্রেফতার ২ অস্ত্র ব্যবসায়ী, উদ্ধার প্রচুর অত্যাধুনিক অস্ত্র
অমিত শাহের সভা শেষে শুরু রাজনৈতিক তরজা। জনসভার টিভি সম্প্রচার বন্ধ করা হয়েছে। বিজেপি সভাপতির এই অভিযোগের দ্রুত জবাব দেয় তৃণমূল। ব্ল্যাক আউট প্রমাণ করার পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়েছে রাজ্যের শাসক দল। টুইটারে একই অভিযোগ করেন আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। বিজেপি সভাপতির মিডিয়া ব্ল্যাক আউটের তত্ত্ব দ্রুত খারিজ করে তৃণমূল। দলের টুইটার অ্যাকাউন্টে অমিত শাহের অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: দলমত নির্বিশেষে সোমনাথ-প্রশংসায় দেশ
তৃণমূল টুইটারে চ্যালেঞ্জ জানায়, ব্ল্যাক আউট প্রমাণ করে দেখান অমিত শাহ। প্রমাণ করতে না পারলে বিজেপি সভাপতির পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে ঘাসফুল শিবির। তৃণমূলের পাল্টা দাবি, সব চ্যানেলেও অমিতের সভা দেখানো হয়েছে। এভাবে মিডিয়াকে অপমান করা হচ্ছে বলেও টুইটারে সরব হয়েছে শাসক দল।