চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, "বিজেপি কোথায় ধরনায় বসছে, তাতে রাজ্য সরকার বা তৃণমূলের কিছু যায় আসে না। ওদের কথার কোনও ঠিক নেই। ওদের নীতির ঠিক নেই। বাংলার মানুষ ওদের চিনে গেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাউন্টার করতে তিন দল একসঙ্গে নামল। তাও পারছে না। রাহুল গান্ধি ইস্যুতে বাড়তি সুবিধা পেল কিনা, সেটা সময় বলবে। তবে আজ এটা প্রতিবাদ করা উচিত, আমরা করেছি।"
advertisement
প্রসঙ্গত, এদিন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বীরভূম জেলার সংগঠন নিয়ে বিশেষ বৈঠক ছিল তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের। সেই বৈঠকেই জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডলের উপর আস্থা রাখল দল। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, বৈঠকে একাধিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে অভিষেক বন্দোপাধ্যায় প্রস্তাব দেন, প্রতি সপ্তাহে বীরভুমের কোর কমিটির বৈঠক হোক। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাতে সমর্থন করে বলেন, 'যা মিটিং ডাকার বিকাশ রায়চৌধুরী ডাকবে।' কোর কমিটির সদস্য সংখ্যা বেড়ে ৯ জন রাখা হয়েছে। নতুন মুখ হিসাবে এলেন পান্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন চক্রবর্তী। পাশাপাশি বৈঠকে এদিন অঞ্চল সভাপতিরা প্রত্যেকে তাঁদের এলাকার কথা বলেন।
আরও পড়ুন,'এটাই নতুন ভারত!' রাহুল শাস্তি পেতেই মুখ খুললেন মমতা, রাজনৈতিক মহলে তুমুল জল্পনা
আরও পড়ুন, রাহুল গান্ধির সাংসদ পদ খারিজ, জানিয়ে দিল লোকসভার সচিবালয়
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, "ফিরহাদ হাকিম, মলয় ঘটক, নরেন চক্রবর্তীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যে পাঁচ জনের কমিটি আছে, তাঁরা থাকছেন। কিছু আদিবাসী মুখকে আনা হবে। তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ২৯ ও ৩০ তারিখ সব ব্লকে ধরনা হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগামী ২৯ ও ৩০ তারিখ নিজে ধরনায় বসবেন।"