এই অবস্থায় মালদহ, মুর্শিদাবাদ জেলার বিধায়কদের নিয়ে এদিন বৈঠক করলেন ফিরহাদ হাকিম ও সুব্রত বক্সী। সেখানেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব রুখতে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে। রাজ্য নেতৃত্বের তরফে বৈঠকে বলে দেওয়া হয়েছে, দলের প্রতি ১০০ শতাংশ নিবেদিত থাকতে হবে। দলীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে। কোনও অবস্থায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়। যে নেতা নিজেকে কেউকেটা মনে করছেন, তিনি ভুলে যাচ্ছেন মাথার উপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিটা আছে বলেই তিনি ওই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিটা সরে গেলে ওই নেতার কোনও দাম থাকবে না।
advertisement
আরও পড়ুন, হাতে আসবে টাকা, ঘরে ফিরবে শান্তি! বিরল যোগে শনির ‘সুনজরে’ তিন রাশি
আরও পড়ুন, এক রাতেই বদলে গেল বেহালা চৌরাস্তার ছবি, মূল্য চুকিয়ে গেল ছোট্ট সৌরনীল
অন্যদিকে নাম না করে হুমায়ুন কবীরকে কড়া বার্তা দেওয়া হয়। তৃণমূলের শীর্ষনেতৃত্বের তরফে বলা হয়, দলের সভাপতি যে কেউ হতে পারেন। নেতা হিসাবে যাঁকে দল ঠিক করবে, তাঁকেই মানতে হবে। বৈঠক থেকে বেরনোর সময়ে হুমায়ুন কবীর বললেন, “আমি দলের সর্বোচ্চ নেতা নেত্রীদের কথা মেনেই চলব। আমাকে কোনো কথা বলতে বারণ করা হয়েছে।”