দলীয় সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বহু জায়গায় জেলা সভাপতিরা আলোচনা করেছেন। বহু জায়গায় দেওয়াল লিখন ও ডিজিটাল প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রার্থী নিয়ে যে ক্ষোভ এখনও আছে তা অচিরেই মিটে যাবে বলে আশাবাদী শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে দলের তরফে স্পষ্ট করা হয়েছে, কর্মীদের গুরুত্ব দিতেই হবে। ইতিমধ্যেই দলের তরফে স্পষ্ট নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে প্রচারে কী কী ভূমিকা পালন করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বিধায়ক হয়েও পুরভোটে প্রার্থী! তৃণমূলের তালিকায় একমাত্র ব্যতিক্রম দুলাল দাস
ইতিমধ্যেই মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানিয়েছেন, "কোথাও কোনও ক্ষোভ নেই। দল অনেক বড় হয়েছে। যেটুকু সমস্যা ছিল নেতৃত্বের সাথে বসে কথা বলে তা মিটিয়ে নেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে কেউ কেউ বিক্ষোভের পরিবেশ তৈরি করেছে।" একই বার্তা বিভিন্ন জেলাতেও দলের তরফে দেওয়া হয়েছে। যাকে দল প্রার্থী করবে, তার সমর্থনে দলের সব শাখা, গণসংগঠনকে নামতে হবে। বিরোধী দলের কোনও প্রচারে বাধা দিয়ে তাদের নাটক করার সুযোগ দেবেন না। যেখানে তারা আপত্তিকর কাজ করবে সাথে সাথে প্রশাসন ও শীর্ষ নেতৃত্বকে জানান।যারা অন্য দল থেকে তৃণমূলে আসতে চান, উন্নয়নে শামিল হতে চান, সেরকম কর্মী, সংগঠক, সমর্থকদের সাথে যোগাযোগ বাড়ান।
আরও পড়ুন: হেলমেট ছাড়া কলকাতায় বাইক চালানোর দিন শেষ! সাবধান, বেনজির 'শাস্তি' হবে এবার
তৃণমূল ছেড়ে চলে যাওয়া যদি কেউ ফিরতে চান, তা নিয়ে এলাকাভিত্তিক সিদ্ধান্ত না নিয়ে শীর্ষ নেতৃত্বকে জানান।মানুষের ভোটে আস্থা রেখে প্রচার করুন। বাড়তি ভোট পাওয়ার জন্যে এমন কোনও পদক্ষেপ নেবেন না, যাতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।বিরোধীরা গা-জোয়ারি করলে প্রতিহত করতে হবে আইনসম্মত ভাবে। নেতৃত্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে।