তিনি জানিয়েছেন, "একই শিল্পে অন্য কোনও ট্রেড ইউনিয়নকে স্বীকৃতি দেবে না তৃণমূল কংগ্রেস। এক ছাতার তলায় এসে সকলকে কাজ করতে হবে। একাধিক ইউনিয়ন নিয়ে কাজ করা যায় না। চা বাগানের শ্রমিকদের নিয়ে আমরা প্রথম কাজ শুরু করলাম। এর পর ধাপে ধাপে বাকি সব শিল্পেই এই কাজ করে ফেলা হবে। আমরা চাই সুষ্ঠ পরিবেশে কাজ হোক।"
advertisement
আরও পড়ুন: ঝড়বৃষ্টি নয়, শীতের মরসুমে এবার বাংলায় নতুন সতর্কতা জারি! কী হতে চলেছে?
প্রসঙ্গত, তৃণমূল চা শ্রমিক ইউনিয়ন নামে একটি সংগঠন খোলা হয়েছে৷ সেই সংগঠনের নীচেই সকলে কাজ করবে। রাজনৈতিক সূত্রের খবর, আসলে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে চা বলয়ে নিজেদের সংগঠন শক্তিশালী করতে চায় তৃণমূল কংগ্রেস। সামনে রয়েছে পুর ভোট, তার পরে ২০২৪ এর লোকসভা ভোট৷ চা বলয়ে একাধিক সংগঠন থাকলে, দ্বন্দ্ব কাজ করে। তাই সকলকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষক-অধ্যাপকদের ছুটি নিয়ে বড় ঘোষণা রাজ্যের! দেওয়া হল বিশেষ সুবিধে, জানুন বিস্তারিত...
ডুয়ার্সে এই ভাবেই সংগঠন মজবুতির কাজও শুরু করে দেওয়া হল। চা বাগানের বেশ কিছু অংশের এই পদ্ধতি নিয়ে মৃদু আপত্তি থাকলেও,দলের শীর্ষ স্তরের সিদ্ধান্ত তারা মেনে নিয়েছেন। আপাতত নয়া সংগঠন অনুযায়ী, জলপাইগুড়ির আইএনটিটিইউসি সভাপতি হয়েছেন রাজেশ লাকড়া। আলিপুরদুয়ারের সভাপতি হয়েছেন, বিনোদ মিঞ্জকে। আগামী দিনে চট শিল্পেও এই নীতি চালু করতে চায় শাসক দলের শ্রমিক সংগঠন। সব ক্ষেত্রেই এই সংষ্কারের পথে হাঁটবে সংগঠন।