কুণাল ঘোষ বলেন, ‘‘জনভিত্তিহীন নাটকবাজ বিরোধীপক্ষ এবং ঈর্ষাকাতর, অবসাদগ্রস্ত, হতাশ কিছু কুৎসাকারীকে এক নাগরিক হিসেবে বলে রাখি। জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভেঙে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী তিনিই। ওই সময়টার আগেপরে থেকে তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্ব শুরু। (যদি ২০২৯-এ বাংলা থেকে মমতাদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে আলাদা কথা)। বিরোধীরা মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়াতেই থাকুন। তৃণমূল নবান্নে সুন্দর, বিরোধীরা ফেসবুকে।’’
advertisement
কিছুদিন আগেই আগামী নির্বাচন নিয়ে ফেসবুকে বার্তা দিয়েছিলেন কুণাল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল ঘোষ লিখেছিলেন, নেত্রীর প্রতি মানুষের আস্থা, অভিষেকের প্রতি ভালবাসা দেখে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে যদি দলের একাংশের নেতা, কর্মী রাজনীতির আসল অংশটা থেকে সরে গিয়ে ঔদ্ধত্য ও অন্য কিছু ভাইরাসে আক্রান্ত হন, তাহলে কিছু মানুষ, এমনকি দলের কর্মীরাও বিরক্ত হতে পারেন। কিন্তু কাকে বা কাদের উদ্দেশ্য করে কুণালের এই পোস্ট, তা স্পষ্ট করেননি তৃণমূল মুখপাত্র।