মহিলাদের আর্থিক স্ব-নির্ভরতায় কি কি কাজ হয়েছে। যাবতীয় তথ্য এক মলাটে এবার পৌঁছে যাবে জনপ্রতিনিধিদের হাতে। বিধানসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া নানা পরিসংখ্যানকেও তুলে ধরা হচ্ছে। যেকোনও সভায় কেন্দ্র ও রাজ্যের তুলনায় এটিই হবে তৃণমূলের অস্ত্র। সব স্তরের জনপ্রতিনিধিরা এই তথ্য তুলে ধরবেন সমস্ত সভায়।
আরও পড়ুন: বাজার থেকে ভুলেও কিনবেন না, ‘বিষের সমান’ ৫ মাছ! ভেতরে গিয়েই ঝাঁঝরা করছে শরীর
advertisement
রাজনৈতিক মহলের মতে, ২০২৬-এর বিধানসভা ভোটের প্রস্তুতি। শাসকের হাতিয়ার সমস্ত দফতরের কাজের পরিসংখ্যান। ২০১১-২০২৪ অবধি বিভিন্ন দফতর কি কি কাজ করেছে?রাজ্য সরকার নিজের অর্থ কোন কোন প্রকল্পে কত সংখ্যক দিয়েছে? নয়া সেতু, রাস্তা থেকে পরিকাঠামো। সামাজিক সুরক্ষা থেকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য হাল কি? তেরো বছরের খুঁটিনাটি হিসাব তুলে ধরতে চলেছে রাজ্য। শাসক দলের বিধায়ক-সাংসদ নেতারা এই তথ্য নিয়ে প্রচারে যাবেন। পরিসংখ্যান তুলে ধরে বিরোধীদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
সূত্রের খবর, শোভনদেব চ্যাটার্জি ও ব্রাত্য বসুকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পরিসংখ্যান ধরে ধরে শীঘ্রই তৈরি হবে এই বই। সেই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছেন দুই মন্ত্রী শোভনদেব চ্যাটার্জি ও ব্রাত্য বসু। উন্নয়নই তৃণমূল কংগ্রেসের হাতিয়ার। মিটিং, মিছিলে রাজ্য সরকারের উন্নয়ন, জনমুখী প্রকল্পের প্রচার করছে রাজ্যের শাসকদল।
আরও পড়ুন: ট্যাপ খুলতেই ঝরঝর করে বেরচ্ছে গোলাপি জল! স্কুলে আতঙ্ক, বিরাট শোরগোল এলাকায়
সেই উন্নয়নের তালিকা করে ছড়া বেঁধেছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। এর আগে নাম দেওয়া হয়েছে ‘নতুন ভোরের আলো’। লিফলেট আকারে সেই ছড়ার বই প্রকাশ করে তুলে দেওয়া হয়েছিল শহরবাসীর কাছে। ছড়ার মাধ্যমে তৃণমূল সরকার জেলার শহরের জন্য কী কী করেছে, ছন্দ মিলিয়ে তার ফিরিস্তি তুলে ধরা হয়েছিল সেই লিফলেটে।
