‘প্রগ্রেসিভ হেলথ অ্যাসোসিয়েশন’ নামের এই সংগঠনের রামপুরহাট মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ড: করবী বোড়াল। কল্যানীর মেডিক্যাল অফিসার, জয়া মজুমদার এবং বিএমওএইচ নাগরা কাটা,কৃষ্ণ নগর ১ বিএমওএইচ-এর মতো রাজ্যের খ্যাতনামা চিকিত্সকরা।
আরও পড়ুন: অবহেলা নয়, কিডনি ফেলিওয়ের আগে শরীরে দেখা যায় এই ৫ লক্ষণ! দেখলেই সতর্ক হন
advertisement
সংগঠনের-সহ সভাপতি হিসেবে থাকছেন রানা চট্টোপাধ্যায়। যিনি বালির বিধায়ক। এই নতুন সংগঠনের লক্ষ্য স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সমন্বয় গড়ে তোলা। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় যারা বিশৃঙ্খলা গড়ে তোলে তাদের বিরুদ্ধেই এই সংগঠন কাজ করবে। যাতে চিকিৎসক এবং রোগী তাদের দুজনের স্বার্থ রক্ষা রাখা যায় সেটাই হবে উদ্দেশ্য।
স্বচ্ছতা নিয়ে নৈতিকতা নিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা যাতে উন্নত হয়ে কাজ করবে এই সংগঠন। স্বাস্থ্য পরিষেবা যাতে ব্যাহত না হয় সেটাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। সরকারি হাসপাতালে কাজ বন্ধের প্রবণতা এলে সেটার বিরোধিতা করা। রোগী সেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়া থাকবে লক্ষ্য।
চিকিৎসক রোগীদের সুসম্পর্ক বজায় যাতে থাকে সেটাও দেখা হবে।বিশৃঙ্খলা তৈরি হোক, হাসপাতাল ভাঙচুর হোক আমরা চাইনা। হাসপাতালের সম্পত্তি নষ্ট করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান। সন্ত্রাস মূলক কাজের বিরুদ্ধে কঠোর আইন যাতে হয় সেই ব্যবস্থা করব। আগামী ৮ ই ফেব্রুয়ারি এই সংগঠনের প্রথম বৈঠক।
আরও পড়ুন: সঞ্জয়ের ফাঁসি চাই, রাজ্যের আবেদনে বিরোধিতা সিবিআইয়ের! ‘সব’ শুনল হাইকোর্ট, জানাল কী?
শশী পাঁজা জানালেন, ‘‘আগে যে বিভিন্ন সংগঠন ছিল সেই সংগঠন গুলো এই নতুন সংগঠন যোগ দেবে। আর্জিকর ঘটনা মর্মান্তিক, নিন্দনীয়। সেই সময় আমরা দেখেছি অনেক বেশি কথা উঠেছিল যেগুলি অনেকাংশে অসত্য ছিল। বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল। আমাদের মনে হয়েছে সংগঠন থাকলে এতটা হত না। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যেন কোনও রাজনীতি হয় না। স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো সঠিক ভাবে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এই সংগঠন। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করবে। আরজি কর কাণ্ডের পরে আমরা লক্ষ্য স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যেন লবী না হয়। এই সংগঠন ব্রিজের কাজ করবে উত্তর-দক্ষিনের মধ্যে।’’