TRENDING:

লক্ষ্য ২০২৪! পার্টি অফিস আর ছুটিহীন রুটিনে অভ্যেস বাঁধতে হবে তৃণমূল নেতাদের!

Last Updated:

প্রশান্ত কিশোর ২০১৯ সালেই স্থানীয় নেতৃত্বকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, তাঁরা যেন পার্টি অফিসের গিয়ে দলের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আরও ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: বাংলার গণ্ডি পেরিয়ে এবার সর্বভারতীয় লড়াইয়ের অপেক্ষা। আর তাই আগের থেকে অনেক বেশি সাংগঠনিক হতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু মুখে বললেই তো আর হল না! জাতীয় স্তরে লড়তে হলে অনেক বেশি সংগঠিত হতে হবে। ২০২৪ লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করেছে তৃণমূল। আর তাই এখন থেকেই সাংগঠনিক কাঠামো মজবুত করতে নেমেছে অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেস। বিধানসভা নির্বাচনে রেকর্ড জয় পেলেও ছুটির মেজাজে থাকা চলবে না। সেটা পার্টির নেতা-মন্ত্রী-কর্মীদের বুঝিয়ে দিয়েছেন নেত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। মানুষের জন্য কাজ করার পাশাপাশি দলের জন্যও ভাবতে হবে নেতা-মন্ত্রীদের। আর তাই পার্টি অফিসে যাওয়ার অভ্যেস তৈরি করতে হবে। সেই লক্ষ্যে এবার দলের সব সিনিয়র নেতাদের জন্য পার্টি রুস্টার তৈরি করা হয়েছে। কাউকে সপ্তাহে প্রতিদিন, কাউকে আবার নির্ধারিত দিনে পার্টি অফিসে থাকতে হবে।
advertisement

শুধু সিনিয়র নেতা-মন্ত্রীদেরই নয়, যুব, মহিলা নেতৃত্বকেও পার্টি অফিসে আসা অভ্যেস করতে হবে। নিয়ম হয়েছে এমনই। এমনকী সাংস্কৃতিক ছাত্র নেতৃত্বকেও নিয়মিত পার্টি অফিসে এসে প্রয়োজনীয় দায়িত্ব নিতে হবে। পার্টি অফিসেই কাজ ভাগ করা হবে। দলের সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতে হবে প্রতিটি স্তরের নেতৃত্বকে। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর বলছেন, পার্টি অফিস একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। পার্টি অফিসে যাওয়ার অভ্যেস থাকাটা জরুরি। একজন সক্রিয় নেতা বা মন্ত্রীর নিয়মিত পার্টি অফিসে থাকা দলের জন্যও ভাল। এমনিতেই নির্বাচনের পর তৃণমূলের সাংগঠনিক মিটিং ও কর্মকাণ্ড আগের থেকে বেড়েছে। আগামিদিনে দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বাড়াতে চাইছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
২ বছর ধরে নিখোঁজ ছেলে! সোশ্যাল মিডিয়ার 'জাদু'তে খুঁজে পেল পরিবার
আরও দেখুন

বিধানসভা নির্বাচনের পরই এক নেতা, এক পদ থিওরি মেনে চলবে বলে ঠিক করেছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। মন্ত্রীদের দলের কোনও পদের দায়িত্ব সামলাতে হবে না। তৃণমূলের হাই-কমান্ড মনে করছে, এই থিওরিতে চললে সাংগঠনিক কাঠামো আগের থেকে বেশি মজবুত হবে। ২০১৯ নির্বাচনের পর তৃণমূল সুপ্রিমো জানিয়েছিলেন, তিনি দলের স্বার্থে আরও বেশি সময় দেবেন। কথামতো কাজও করেছেন তিনি। অন্যদিকে, প্রশান্ত কিশোর ২০১৯ সালেই স্থানীয় নেতৃত্বকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, তাঁরা যেন পার্টি অফিসের গিয়ে দলের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আরও ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকেন। এবার সেটাই করতে হবে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
লক্ষ্য ২০২৪! পার্টি অফিস আর ছুটিহীন রুটিনে অভ্যেস বাঁধতে হবে তৃণমূল নেতাদের!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল