TRENDING:

Trinamool Congress: জেলায় তৃণমূলের সাংগঠনিক রদবদলে কি মুক্ত হল পার্থ ছায়া? 

Last Updated:

সংগঠনের বেশ কয়েকজনকে দেখা যেতে পারে মন্ত্রীসভায়, জল্পনা তীব্র। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, কলকাতা: লক্ষ্য পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই এখন থেকেই সংগঠনকে ঢেলে সাজাতে তৎপর তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)। রাজ্যের গরিষ্ঠ সংখ্যক জেলায় সংগঠন ঢেলে সাজানো হলেও, নজরে রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় সাংগঠনিক বদল। কিন্তু এই বদলের কারণ কি?
সাংগঠনিক রদবদলে কি মুক্ত হল পার্থ ছায়া? 
সাংগঠনিক রদবদলে কি মুক্ত হল পার্থ ছায়া? 
advertisement

রাজনৈতিক মহলের মতে তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি হলেও, একাধিক জায়গায় বিজেপি মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। আর এই অবস্থার কারণ সাংগঠনিক দূর্বলতা বলে মনে করা হচ্ছে। এর মধ্যে নজরে বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা। উত্তর ২৪ পরগনার এই সাংগঠনিক জেলায় চেয়ারম্যান ছিলেন শঙ্কর দত্ত। সেই জায়গায় নিয়ে আসা হল শ্যামল রায়কে। অন্যদিকে বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ছিলেন গোপাল শেঠ। সেই জায়গায় সভাপতি হলেন বিশ্বজিৎ দাস। প্রসঙ্গত, এই বনগাঁ সাংগঠনিক জেলায় লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয় বিজেপি ৷ জয়ের রেশ ধরে রাখে তারা এই সাংগঠনিক জেলাতে।

advertisement

আরও পড়ুন-রাশিফল ২ অগাস্ট; দেখে নিন কেমন যাবে আজকের দিন

তৃণমূল কংগ্রেস মনে করছে, এর পেছনে আসলে সাংগঠনিক দুর্বলতা রয়েছে। এ ছাড়া একাধিক সময়ে গোপাল শেঠ বা শঙ্কর দত্তকে নিয়ে অস্বস্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। সূত্রের খবর, সাংগঠনিক দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতাদের নিয়ে হওয়া সমস্যার কারণে বারবার সমস্যায় পড়তে হয়েছে দলকে। তাই এখানে বদল আনা হল বলে সূত্রের খবর। তবে এই জেলার অপর সাংগঠনিক জেলায় কি পার্থ ছায়া চওড়া হয়েছে? বারাসত সাংগঠনিক জেলার নয়া সভাপতি হলেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার। এই দায়িত্বে ছিলেন অশনি মুখোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে পার্থ ইস্যুতে বারাসাত নিয়ে নাড়াচাড়া হতে শুরু করেছে। সেই কারণেই এই বদল আনা হল। অন্যদিকে ব্যারাকপুর-দমদম সাংগঠনিক জেলায় নয়া সভাপতি এখনও কাউকে করা হয়নি ৷ এতদিন সেই দায়িত্ব সামলেছিলেন পার্থ ভৌমিক।

advertisement

আরও পড়ুন- রাশিচক্রে স্থান বদল হয়েছে বুধের, সৌভাগ্য মুঠোবন্দি করতে এই দিকগুলো খেয়াল রাখুন

সূত্রের খবর, পার্থ ভৌমিক রাজ্য মন্ত্রীসভায় স্থান পেতে পারেন ৷ তাই এই বদল। নদিয়া জেলার দায়িত্ব সাংগঠনিক ভাবে দুটি ভাগে ভাগ করা হলেও রাণাঘাট নিয়ে অস্বস্তি বজায় ছিল। বিশেষ করে জেলা সভাপতি রত্না ঘোষ করের সঙ্গে সকলের সম্পর্ক ভালো নয় বলেই রিপোর্ট ছিল দলের কাছে ৷ এ ছাড়া রানাঘাট গণধর্ষণ কান্ডের পরেও দলের নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে জনমানসে প্রশ্ন উঠেছিল। তাই বদল বলে মনে করা হচ্ছে।ব দল করা হয়েছে হুগলি জেলার, হুগলি-শ্রীরামপুর সাংগঠনিক সভাপতিকেও ৷ সূত্রের খবর, এই জেলার সভাপতি স্নেহাশিস চক্রবর্তী সম্ভবত মন্ত্রী সভায় স্থান পেতে পারেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

উল্লেখযোগ্যভাবে বদল এসেছে জঙ্গলমহলের জেলা ঝাড়গ্রামেও ৷ এই জেলায় লোকসভায় খারাপ ফল হয় তৃণমূল কংগ্রেসের ৷ যদিও বিধানসভায় নিজেদের ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখে তৃণমূল কংগ্রেস। রাজনৈতিক মহলের মতে এই জেলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছায়া হিসাবে ছিলেন। সেখানে থেকে বদল আনা হল।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Trinamool Congress: জেলায় তৃণমূলের সাংগঠনিক রদবদলে কি মুক্ত হল পার্থ ছায়া? 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল