TRENDING:

Tapas Saha | Prabir Kayal: দু'মাসে দু’কোটির মালিক! বিধায়ক তাপস সাহার আপ্ত সহায়কের অ্যাকাউন্টে কোথা থেকে আসত এত কোটি কোটি টাকা? খোঁজ নিচ্ছে সিবিআই

Last Updated:

তদন্তে সিবিআই জানতে পেরেছে, আসলে তেহট্ট বিধানসভার অন্তর্গত বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকরি বিক্রির টাকাই এসেছে তাঁর কাছে। কখনও নগদে হয়েছে লাখ লাখ টাকার হাত বদল। আবার কখনও অ্যাকাউন্ট মারফত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি। লাভবান তেহট্টের বিধায়ক থেকে তাঁর আপ্তসহায়ক। এই অভিযোগের তদন্তে নেমে সিবিআইয়ের নজরে বিধায়ক তাপস সাহা ও তাঁর আপ্তসহায়ক প্রবীর কয়ালের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন।
advertisement

এখনও পর্যন্ত পাওয়া নথি ও তথ্য দেখে তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ২০২২ সালে দুমাসের মধ্যে প্রবীরের অ্যাকাউন্টে এসেছে কোটি টাকারও বেশি। অল্প সময়ে এত টাকা কেন তাঁর অ্যাকাউন্টে এল, খোঁজ নিচ্ছে সিবিআই। সূত্রের দাবি, ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্য সরকারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা তোলা হয়েছে। টাকা তুলেছেন বিধায়ক তাপস সাহা ও তাঁর আপ্ত সহায়ক প্রবীর কয়াল। যাঁদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখায় মামলা রুজু হয়েছে। এই মামলার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে সিবিআই-কে। সেই এফআইআরের উপরে ভিত্তি করেই গত শুক্র ও শনিবার একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

advertisement

আরও পড়ুন: গোষ্ঠী কোন্দলের আঁচ! এবার দলেরই একাংশকে ‘পিঠের চামড়া বাঁচাও কমিটি’ তৈরি করতে বলে বিতর্কে নেতা

সিবিআই সূত্রের দাবি, বিধায়কের আপ্ত সহায়ক প্রবীর প্রভাব খাটিয়ে চাকরি বিক্রি করতেন। তাতে লাভবান হতেন বিধায়ক নিজেও। ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১১ এপ্রিলের মধ্যে একটি ব্যাঙ্কের তেহট্টের ব্র্যাঞ্চে প্রবীর কয়ালের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছিল সব মিলিয়ে ১ কোটি ৪২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

advertisement

এখানেই শেষ নয়, ওই বছর ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে হাওড়ার একটি ব্যাঙ্কের ব্র্যাঞ্চে, প্রবীরের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছিল ৬১ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা। অল্প সময়ের ব্যাবধানে কেন এবং কোথা থেকে এত টাকা এল প্রবীরের অ্যাকাউন্টে? তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। সূত্রের দাবি, বিভিন্ন ব্যক্তি মারফত এই টাকা জমা পড়েছিল প্রবীরের অ্যাকাউন্টগুলিতে।

advertisement

আরও পড়ুন: নারী নিরাপত্তায় ফের বড়সড় পদক্ষেপ লালবাজারের! এবার 'নজরবন্দি' শহরের আরও বিস্তীর্ণ এলাকা

তদন্তে সিবিআই জানতে পেরেছে, আসলে তেহট্ট বিধানসভার অন্তর্গত বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকরি বিক্রির টাকাই এসেছে তাঁর কাছে। কখনও নগদে হয়েছে লাখ লাখ টাকার হাত বদল। আবার কখনও অ্যাকাউন্ট মারফত।

এমনকি, রাজ্য দুর্নীতি দমন শাখার কাছে কয়েকজন অভিযোগকারী বয়ান দিয়েছিলেন, তাঁরা প্রবীরকেই সরাসরি টাকা দিয়েছেন। নদিয়া, কলকাতা ও হাওড়ায় এখনও পর্যন্ত ছ’টির বেশি অ্যাকাউন্ট পাওয়া গিয়েছে প্রবীরের। এছাড়া, তাপসের অ্যাকাউন্টের দিকেও নজর রয়েছে সিবিআইয়ের। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য নেওয়া হয়েছে তাপস ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেত্রী ইতি সরকারেরও।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Tapas Saha | Prabir Kayal: দু'মাসে দু’কোটির মালিক! বিধায়ক তাপস সাহার আপ্ত সহায়কের অ্যাকাউন্টে কোথা থেকে আসত এত কোটি কোটি টাকা? খোঁজ নিচ্ছে সিবিআই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল