আরও পড়ুন: লোকসভায় মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব গৃহীত, শুক্রবার ভোটাভুটি
টেন্ডার প্রক্রিয়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ জমা পড়ছিল নবান্নতে। অভিযোগ, সরকারি টেন্ডার প্রক্রিয়ার নামে ঘুঘুর বাসা তৈরি হয়েছে। কী ভাবে তৈরি হয়েছিল এই ঘুঘুর বাসা?
অভিযোগ, টেন্ডার প্রক্রিয়ায় বিস্তর বেনিয়ম চলছে। বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি সংস্থাকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে মাঝখান থেকে টাকা লুঠছে দালালরা। এরসঙ্গে চাপ তৈরি করছিল সরকারের অধীনে থাকা সংস্থাগুলি। বিভিন্ন দফতরগুলিকে তারা চাপ দিতে শুরু করছিল। দাবি ছিল তাদের পাশাপাশি নির্দিষ্ট বেসরকারি সংস্থাকেও কাজ দেওয়া হোক।
advertisement
আরও পড়ুন: স্বামী অগ্নিবেশকে হেনস্থা, দায় এড়াল যুব মোর্চা
গত পাঁচই জুলাই নবান্নে পর্যালোচনা বৈঠকেই ফল্টি টেন্ডার নিয়ে সরব হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টেন্ডারে স্বচ্ছতা ফেরাতে কড়া বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী।
ঘুঘুর বাসা ভাঙতে নির্দেশ দেন মুখ্যসচিব মলয় দেকে। ওই বৈঠকের পরই নির্দেশিকা জারি করল অর্থ দফতর। যেখানে ছাড় দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র নগরন্নোয়ন দফতরকে।
আরও পড়ুন: ‘ডিএ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের অধিকার’, ডিএ প্রশ্নে আদালতে বিপাকে সরকার