এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ব্যবসায়ী প্রসন্ন রায়কে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। কিছুদিন আগে সুপ্রিমকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পান তিনি।
আরও পড়ুন: রাজ্যে নতুন ৩ মেডিক্যাল কলেজ উদ্বোধন মমতার! প্রচুর সরকারি সাহায্য, সিউড়ি থেকে বিরাট ঘোষণা
মামলা চলাকালীন প্রসন্ন রায়ের আইনজীবী অনির্বাণ গুহ ঠাকুরতা বলেন, প্রসন্ন একজন ব্যবসায়ী এবং তিনি ইনকাম ট্যাক্স জমা দেন ৮ থেকে ১০ কোটি টাকা। প্রসন্নর ৫০ টিরও বেশি কোম্পানি আছে। ইডি যে টাকার কথা বলছে সেটার থেকেও একজনের ফান্ডামেন্টাল রাইট গুরুত্ত্বপূর্ণ। এবং জামিনের আবেদন করে তারা।
advertisement
পরবর্তীতে জামিনের বিরোধিতা করে ইডির তরফে বলা হয়েছে, নবম দশম ও একাদশ দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলালায় গ্রেফতার প্রসন্ন। ইডির দাবি, ৯০ টি কোম্পানির হদিশ পাওয়া গিয়েছিল তার থেকে। যার ডিরেক্টর প্রসন্নর পরিবারের সদস্য।
অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের টাকা নিয়ে ভুয়ো অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার ইস্যু করা হয়েছে। ইডির আরও দাবি, ১০০ কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি প্রচুর সম্পতীর হদিশ পাওয়া গেছে যার রেজিস্ট্রশন করা হয়েছে বাজার দর থেকে অনেক কম দামে।
পাশাপাশি জানা গিয়েছে, ২০০টিরও বেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্টসে প্রচুর টাকা জমা পড়েছে প্রচুর অর্থ লেনদেন হয়েছে। টাকা ব্যাবহার করা হয়েছে দুর্নীতির ক্ষেত্রে। মূলত প্রসন্ন এখানে মিডিলম্যান হিসাবে কাজ করত।পরবর্তীতে দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে সাত দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেয় নগর দায়রা আদালত। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৮ শে ফেব্রুয়ারি।