গতকাল তিনি ইডি দফতরে দাবি করেন, মানিক ভট্টাচার্যের কাছে টাকা যেত।
গতকাল, বুধবার তাপসকে প্রায় এগারো ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি আধিকারিকরা কিন্তু তিনি ২১ কোটির হিসেব দিতে পারেননি। আজ, ইডি দফতরে ঢোকার সময় তিনি জানান, '' গতকাল আমায় আরও দু'ঘণ্টা থাকতে বলা হয়েছিল, কিন্তু আমার শরীর খারাপ, তাই বলেছিলাম, আগামিকাল আসব। যা হিসেব দেওয়ার, তা গতকালই দিয়েছি। টাকার পরিমাণ কুড়ি কোটি ৭৩ লক্ষ টাকার মত। এই টাকা অফলাইনের লেট ফাইন হিসেবে বোর্ডে দিয়েছিলাম। মানিকবাবু-ই বলতে পারবেন, সেই টাকা দিয়ে কী হয়েছে না হয়েছে। এই টাকা সরাসরি বোর্ডে যেত আমার অফিস থেকেই। এটা কোনওভাবেই বেআইনি টাকা নয়। এটা ৩০০ টাকা অনলাইন ফি, যেটা পরে অফলাইন হয়েছে। তারসঙ্গে চার হাজার সাতশো টাকা যোগ হয়েছে।''
advertisement
আরও পড়ুন: সরকারি চিকিৎসক, কাজ করেন বেসরকারি হাসপাতালেও? এবার বড় নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের
বৃহস্পতিবারও নাম করে প্রাক্তন প্রাথমিক পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘাড়েই দায় চাপাল তাপস মণ্ডল। তাঁর কথায়, '' পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য, স্বাভাবিকভাবে উনি-ই সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যারা অফলাইনে কলেজে ভর্তি হয়েছিল, তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফর্ম ফিল-আপ করতে পারেনি। ফলে, ফর্ম-ফিল আপ আনলাইন করে দেওয়া হয়েছিল। এবার এটা নিয়ম কী বেনিয়ম, সেটা বোর্ড বলবে। আমাদের সমস্যা ছিল আমরা সমস্যা তুলে ধরেছি। সমাধান হয়েছে । ব্যাস।''