TRENDING:

Tangra Case Update: মা, কাকিমা, বোন...! 'ওইদিন' বাড়িতে কার পরে কাকে, কীভাবে খুন? ট্যাংরাকাণ্ডে নাবালকের বিস্ফোরক জবানবন্দি

Last Updated:

Tangra Case Update: ট‍্যাংরা দে পরিবারের তিন সদস্য খুনের ঘটনায় ওই পরিবারের নাবালক সদস্যের গোপন জবানবন্দি। আজ শিয়ালদহ আদালতে ম‍্যাজিস্ট্রেটের সামনে গোপন জবানবন্দি দিয়েছে ওই নাবালক।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতাঃ ট‍্যাংরায় সেদিন দিনভর কী কী ঘটেছিল! কে কাকে খুন করল? কীভাবে বেঁচে গেল এই নাবালক? একই পরিবারের তিন সদস্য খুনে নাবালকের গোপন জবানবন্দি রেকর্ড হল শিয়ালদহ আদালতে। বর্তমানে এনআরএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই নাবালক। শিয়ালদহ আদালতে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নাবালকের গোপন জবানবন্দি করাতে আবেদন জানিয়েছিল পুলিশ। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই এদিন বয়ান রেকর্ড হল।
News18
News18
advertisement

প্রসূন দে বর্তমানে জেল হেফাজতে। গত সোমবার শিয়ালদহ আদালতে বিচারকের সামনে গোপন জবানবন্দি দেন ট্যাংরা-কাণ্ডে অভিযুক্ত প্রসূন দে। দ্বিতীয় বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট শিবাশিস দে-র ঘরে গোপন জবানবন্দি দেন। যদিও হাসপাতালে এখনও চিকিৎসাধীন প্রণয় দে। পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলে তাঁকেও গ্রেফতার করা হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ ফার্টিলিটির জন্য ‘বেস্ট’ ঘরের এই ৫ খাবার! বাড়ায় ডিম্বানু-শুক্রাণুর গুণমান, ব্যালেন্স করে হরমোনের নানা সমস্যা

advertisement

হাসপাতালে একাধিক বার প্রসূনের সঙ্গে কথা বলেছে পুলিশ। তাঁর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, তিনটি খুনই তিনি করেছেন। কিন্তু এর সঙ্গে দাদা প্রণয়ের যোগ রয়েছে বলে তদন্তকারীদের অনুমান। খুনের ষড়যন্ত্রেও তাঁর হাত ছিল। ফলে তাঁকেও হেফাজতে নেওয়া হতে পারে। তাঁর এবং প্রসূনের বয়ানের সঙ্গে নাবালকের বয়ান মিলিয়ে দেখবেন তদন্তকারীরা।

আরও পড়ুনঃ দিঘায় এবারে বিরাট চমক! বেড়ানোর মজা বাড়ছে কয়েকগুণ, সৌজন্যে ভারতীয় রেল! কী হচ্ছে জানেন?

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

প্রসঙ্গত, গত মাসে বাইপাসে মেট্রোর স্তম্ভে ধাক্কা মারে দে পরিবারের গাড়ি। জখম হন প্রণয় দে, তাঁর ভাই প্রসূন এবং প্রণয়ের নাবালক ছেলে। তদন্তে নেমে ট্যাংরায় দে পরিবারের বাড়ি থেকে সুদেষ্ণা, রোমি ও প্রিয়ম্বদার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় দে পরিবারের জীবিত তিন সদস্যকে। সেখান থেকে তাঁদের আনা হয় এনআরএস হাসপাতালে। পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রী রোমি, বৌদি সুদেষ্ণা ও নিজের নাবালিকা মেয়ে প্রিয়ম্বদাকে খুনের কথা স্বীকার করে প্রসূন। জেরায় প্রসূন জানান, তিন জনের মৃত্যুর পর গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছিলেন দে পরিবারের দুই ভাই। গাড়িতে কিশোরও ছিল। তাঁদের গাড়ি বাইপাসের ধারে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। গুরুতর জখম হন তিনজন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Tangra Case Update: মা, কাকিমা, বোন...! 'ওইদিন' বাড়িতে কার পরে কাকে, কীভাবে খুন? ট্যাংরাকাণ্ডে নাবালকের বিস্ফোরক জবানবন্দি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল