সূত্রের খবর অনুযায়ী, আজ, শনিবার এনআরএস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরই গ্রেফতার করা হয় তাকে। তারপর তাকে গ্রেফতার করে শিয়ালদা আদালতে পেশ করা হয়। অভিযুক্তের ৩০ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
advertisement
গত ফেব্রুয়ারি মাসেই ট্যাংরার দে পরিবারের ঘটনায় শিউরে ওঠে গোটা শহর। ১২ ফেব্রুয়ারি এম বাইপাসে মেট্রোর স্তম্ভে ধাক্কা মারে দে পরিবাররে গাড়ি। গাড়িতে ছিলেন দে পরিবারের ছোট ছেলে প্রসূণ দে, বড় ছেলে প্রণয় দে এবং প্রণয়ের নাবালক পুত্র। এরপরেই তদন্তে নেমে উঠে গোটা পরিবারের মর্মান্তিক ঘটনা।
তদন্তে জানা যায়, পরিবারের তিন সদস্য রোমি দে, সুদেষ্ণা দে এবং প্রিয়ম্বদাকে খুনের অভিযোগ ওঠে ছোট ছেলে প্রসূণের বিরুদ্ধে। তিনটি দেহ বাড়িতে রেখে প্রতীপ ও তার বাবা প্রণয়কে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন প্রসূন। ভোরে তাঁদের গাড়ি বাইপাসের ধারে মেট্রোর স্তম্ভে ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনায় তিন জনই গুরুতর জখম হন। দীর্ঘদিন হাসপাতালে ছিলেন তাঁরা। সুস্থ হয়ে ওঠার পরে খুনের অভিযোগে প্রথমে গ্রেফতার করা হয় প্রসূনকে। বর্তমানে গ্রেফতার হল প্রণয়কেও।