ছাত্র-ছাত্রীদের তরফে যে অ্যাকাউন্ট নম্বর দেওয়া হয়, সেগুলি যথাযথ আপলোড হয়নি। কয়েকটি অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে শেষ ২ ডিজিট বা শেষ ৩ ডিজিট আপলোডের সময় বদলে ফেলা হয়েছে। ঘটনায় অভিযোগের আঙুল স্কুল কর্তৃপক্ষের দিকেই। নজরে স্কুলের কয়েকজন ডেটা এন্ট্রি অপারেটর ও শিক্ষক।
advertisement
এমন চারটি অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে যারা নিজেরাই জানে না যে তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা গিয়েছে। স্কুল শিক্ষা দফতরের তদন্তের সেই যাবতীয় রিপোর্ট পাঠানো হল রাজ্য পুলিশকে। স্কুল শিক্ষা দফতরের প্রাথমিক তদন্তে এমনই তথ্য উঠে এল।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বরের ডিজিট চেঞ্জ! টাকা গায়েবের নেপথ্যে রহস্য ফাঁস! কী পেলেন তদন্তকারীরা?
ট্যাবের টাকা গায়েবের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছিল ২০২২ সালেও। অভিযোগের ভিত্তিতে কলকাতা পুলিশ দু’জনকে গ্রেফতারও করেছিল। উত্তর দিনাজপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল দু’জনকে। পরে তারা জামিনে ছাড়া পায়। ২০২২ সালের ঘটনার যাবতীয় রিপোর্ট চাওয়া হল কলকাতা পুলিশের থেকে। নবান্নের শীর্ষ পর্যায়ের আধিকারিকরা চাইলেন সেই রিপোর্ট কলকাতা পুলিশের থেকে।
২০২২ এর তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কি উঠে এসেছিল? কী ভাবে টাকা গায়েবের ঘটনা ঘটছিল? কলকাতা পুলিশ কী তদন্ত করেছিল? তার বিস্তারিত রিপোর্ট চাইলেন নবান্নের শীর্ষ পর্যায়ের আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।