Threat Culture: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে থ্রেট কালচারের 'শিকার' স্নাতকোত্তরের ছাত্রী? কী হয়েছে তাঁর সঙ্গে? অভিযোগে চাঞ্চল্য! 

Last Updated:

Threat Culture: মেল মারফৎ ইতিমধ্যেই বন্যা দে নামে ওই ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গৌতম চন্দ্র ও রেজিস্টার সুজিত কুমার চৌধুরীর কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, তার ওপর একটানা মানসিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে।

বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে থ্রেট কালচারের 'শিকার' স্নাতকোত্তরের ছাত্রী? কী হয়েছে তাঁর সঙ্গে? অভিযোগে চাঞ্চল্য! 
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে থ্রেট কালচারের 'শিকার' স্নাতকোত্তরের ছাত্রী? কী হয়েছে তাঁর সঙ্গে? অভিযোগে চাঞ্চল্য! 
পূর্ব বর্ধমান:  এবার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের তারাবাগ ক্যাম্পাসে থ্রেট কালচারের অভিযোগ। এখানে নাকি থ্রেট কালচার চালাচ্ছে মেস কমিটি,কিছু বহিরাগত ও শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের এক নেতা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে এমনই অভিযোগ করেছেন স্নাতকোত্তর স্তরের এক ছাত্রী। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। যদিও এই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে অভিযুক্তরা। ওই ছাত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি।
আরও পড়ুন- ১ কিলোমিটার হাঁটলে কত ক্যালোরি খরচ হয়? হেঁটে কত দিনে ওজন কমবে? কষে নিন হিসাব
স্নাতকোত্তর স্তর এম.এড এর ছাত্রী বন্যা দে-র। মেল মারফৎ ইতিমধ্যেই বন্যা দে নামে ওই ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গৌতম চন্দ্র ও রেজিস্টার সুজিত কুমার চৌধুরীর কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, তার ওপর একটানা মানসিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে বর্তমান মেস কমিটি ও শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের  নেতা খন্দেকার আমিরুল ইসলাম ওরফে রামিজ।
advertisement
অভিযোগে ২০২২-২৪ শিক্ষাবর্ষে নিজেকে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ছাত্রী বন্যা দে জানান, তিনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের মীরাবাঈ হোস্টলে থাকেন। উপস্থিতির হার ঠিকঠাক না থাকায় তিনি চতুর্থ সেমিষ্টারের পরীক্ষা দিতে পারেন নি। সেই পরীক্ষা নতুন শিক্ষাবর্ষে দিতে চেয়ে তিনি আবেদন জানান। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে সেই অনুমতি দেয়। বিভাগের তরফে বলা হয় তাঁকে নিয়মিত ক্লাস করতে হবে। বাঁকুড়া শহরের বাসিন্দা ওই ছাত্রী। তিনি বলেন, “১৪৭ কিমি দূরের বাড়ি থেকে নিয়মিত ক্লাস করা সম্ভম নয় বলে কর্তৃপক্ষই আমাকে হস্টেলে থেকে পড়াশোনা চালাতে বলেছে। তারপরেও মেস কমিটির নামে কয়েক জন হুমকি দিচ্ছে এবং নির্যাতন করছে। এমনকি আমার খাবার বন্ধ করে দিতে চাইছে তারা। বর্তমান মেস কমিটি নির্যাতনের পাশাপাশি হস্টেলে থাকলে রামিজের অনুমতি লাগবে বলেও জানিয়েছে।” কিন্তু  ‘রামিজ কেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো’ বলাতেই নির্যাতনের মাত্রা আরও বেড়েছে। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বর্তমান মেস কমিটি ও খন্দেকার আমিরুল  ইসলাম ওরফে রামিজ। তিনি বলেন, অভিযোগকারী মহিলা ছাত্রী হিসেবে হোস্টলে থাকার অধিকার হারিয়েছেন। সেকথাই তাঁকে জানানো হয়েছে। মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
advertisement
advertisement
এদিকে অভিযোগ উঠতেই তদন্তে নেমেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি। ওই কমিটির সদস্যরা এদিন ওই ছাত্রীর কথা শোনেন। তাঁরা হস্টেলের অন্যান্য আবাসিক পড়ুয়া ও মেস কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন। অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটির এক সদস্য বলেন, আমরা সব পক্ষের সঙ্গেই কথা বলেছি। তা রিপোর্ট আকারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়া হবেই। তারাই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Threat Culture: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে থ্রেট কালচারের 'শিকার' স্নাতকোত্তরের ছাত্রী? কী হয়েছে তাঁর সঙ্গে? অভিযোগে চাঞ্চল্য! 
Next Article
advertisement
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
  • এসএসকেএমে ‘যৌন হেনস্থা’র অভিযোগ নাবালিকাকে

  • ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন শৌচাগারে!

  • অভিযুক্ত গ্রেফতার

VIEW MORE
advertisement
advertisement