পুলিশ সূত্রে খবর, স্বপ্নদ্বীপকে তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা শেষ করতেই দেয়নি ‘প্রাক্তনী দাদা’ সৌরভ! আর তাঁরই মুহুর্মুহু বয়ান বদল ঘিরে বাড়ছে রহস্য।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র স্বপ্নদ্বীপ কুন্ডুর মৃত্যু কাণ্ডে গ্রেফতার সৌরভের পুলিশি জেরায় উঠে আসছে একাধিক অসঙ্গতি। জেরা পর্বে সৌরভ বার বার বয়ান বদল করে পুলিশকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে বলেও অভিযোগ পুলিশের।
advertisement
আরও পড়ুন : ‘তোর হস্টেলের বাবা কে…?’ প্রথম বর্ষের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে গায়ে কাঁটা দেওয়া পোস্ট ছাত্রের!
পুলিশি তদন্তে জানা যাচ্ছে, “স্বপ্নদীপের কাছ থেকে ফোন কেড়ে নিয়েছিল সৌরভ, অন্যের ফোন ব্যবহার করে মায়ের সঙ্গে কথা বলতে চাইছিল স্বপ্নদীপ। মায়ের সঙ্গে কথা বলার সময়ই আচমকা ফোন কেড়ে নিয়ে সৌরভ স্বপ্নদীপের মাকে বলেছিল, ‘আপনার ছেলে ভাল আছে।’ প্রশ্ন উঠছে সত্যিই কি ভাল ছিলেন স্বপ্নদীপ? নাকি ‘বড়’ সত্যি আড়াল করতেই কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ফোন? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
আরও পড়ুন : জলের রঙ কী….? ‘বিশুদ্ধ’ পানীয় জল ঠিক কী রঙের হয় বলুন তো? এই রইল উত্তর!
পাশাপাশি, ওইদিন স্বপ্নদীপের কোনও ভিডিও তৈরি হয়েছিল কি না, আবাসিকদের মোবাইল খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সৌরভের মতো ২০ জন প্রাক্তনী আবাসিক হিসেবে থাকেন ওই হস্টেলে। তাদের যোগ পাওয়া গেলে ডাকা হতে পারে আরও অনেককেই। এমনটাই ইঙ্গিত পুলিশ সূত্রে।