পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ভুয়ো কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে রাজ্য সরকার এবং রাজ্য প্রশাসনের একাংশ বিভিন্ন জায়গায় বেনিয়ম ও দুর্নীতি করছে। বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে মাস্টারস্ট্রোক ইডির, ১০ তারিখেই খুলতে পারে মহারহস্যের জট
১০০ দিনের কাজে যারা জবকার্ড হোল্ডার সেক্ষেত্রে ব্যাপক বেনিয়মের অভিযোগের উল্লেখ রয়েছে চিঠিতে। বাংলার পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন স্তরে ব্যাপক দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই কিংবা অন্য কোনও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
advertisement
আরও পড়ুন: বড় খবর, প্রাথমিকের টেটে নজরে প্রশ্নপত্র! সুরক্ষায় একাধিক পদক্ষেপ পর্ষদের
জব কার্ডের ভিত্তিতে দেখা যাচ্ছে নির্দিষ্ট জনসংখ্যার থেকে বেশি জব কার্ড বিলি করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে নির্দিষ্ট এলাকার বিস্তারিত তথ্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে তুলে ধরেন শুভেন্দু। বেনিয়ম এবং আর্থিক দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর। প্রসঙ্গত, এদিনই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার।
এদিন সেই বৈঠকের পর তিনি বলেন, ''কয়েকটি প্রথাগত ত্রুটি তুলেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ৬৭৬৪ কোটি টাকা বকেয়া। ২২-২৩ বছরের গ্রামীণ আবাস যোজনার টাকা আটকে আছে। গ্রামীণ সড়ক যোজনার প্রস্তাবিত ২২৬ কিমির কাজ আটকে আছে। গ্রামীণ উন্নয়নের কাজ আটকে আছে।''