শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "এটা পুলিশের পোশাক হতে পারে না। পুলিশের পোশাক সব সময় আলাদা হয়। এর ফলেই জনগণের থেকে পুলিশের পার্থক্য় করা যায়। ওই মহিলা পুলিশ কর্মী আগে উত্তরবঙ্গে ছিলেন। আমি আগে আরেক পুলিশ অফিসারের নাম বলেছিলাম, মারিয়া। তিনি আমার কাঁধেও তিন বার মেরেছিলেন। সেদিন তো আমি ডোন্ট টাচ মাই বডি বলাতে আমাকে অনেক ব্য়ঙ্গ করেছিলেন।"
advertisement
বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, "সেদিনও তো ওই মহিলা পুলিশ কর্মীকে পাঠিয়েছিলেন, আমার হাত কামড়াতে। আমি সেটার সুযোগ দিইনি। রাজনৈতিক আন্দোলন করতে করতে কলেজের গেট থেকে এখানে এসেছি। আমি বুঝতে পেরেছিলাম এরপরে কী হবে।"
আরও পড়ুন, 'সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে চাই', অমিতাভে অনাস্থা! বঙ্গ বিজেপিতে ফের প্রবল কোন্দল
প্রসঙ্গত, বুধবার এক্সাইড মোড়ে জমায়েত করেছিলেন ২০১৪ সালের (নন ইনক্লুডেড) টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা। বিক্ষোভকারীদের সরানোর চেষ্টা করতেই পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। অভিযোগ, সেই সময়ে অরুণিমা পাল নামে এক চাকরিপ্রার্থীকে কামড় দেন এক মহিলা পুলিশকর্মী। সেই ঘটনা ঘিরে উত্তাল হয় রাজ্য় রাজনীতি। অরুণিমা পাল-সহ বেশ কিছু চাকরিপ্রার্থীকে পরে গ্রেফতারও করে পুলিশ। পরে অবশ্য় জামিনও পেয়ে গিয়েছেন অরুণিমা। যদিও পুলিশের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ওই মহিলা পুলিশকর্মীকে আগে কামড়ানো হয়েছিল। এমনকী ওই মহিলা পুলিশ কর্মী হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছেন।