তিনি বলেন, “দুটো লাইনে এসআইআর বুঝে নিন, এটা নিয়ে বিভ্রান্তি নেই। ২০০২-০৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে শেষ এসআইআর হয়েছিল। ২০০২-০৩ সালে ভোটার লিস্টে আপনার নাম থাকলে আপনি ওকে। অর্থাৎ, আপনার নাম এবারেও উঠে যাবে। তবে আরেকজন বলতে পারেন সেই সময় আপনার বয়স ১৮ বছর হয়নি।
advertisement
অর্থাৎ, ২০০৩ সালে ১৮ বছর বয়স হয়নি বলে সেই সময় ভোটার লিস্টের নাম ছিল না। পরে তার ১৮ বছর হয়েছে। তেমন হলে আপনার মা-বাবার নাম ছিল। সেই প্রমাণ দেখালেই আপনার নাম উঠে যাবে। আর যে সমস্ত রাজনৈতিক দল শুধুমাত্র ভোটব্যাঙ্কের জন্য অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের এ রাজ্যে রাখার পরিকল্পনা করছে স্যার তাদের কানমলা দেবে। ঠিক যেমন আগেকার দিনে পড়া না পারলে মাস্টার মশাই বা স্যার কানমোলা দিতেন তেমনি। “
এরপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কটাক্ষ করে বলেন, “কিন্তু আপনি বলছেন ২০০২ সালে আমার নাম নেই। এখন আমার নাম তুলতে হবে। তার মানে কী? বলছেন আপনার বাবা মায়ের নামও নেই। তার মানে কী? প্রশ্ন তাহলে আপনি কোথা থেকে এলেন? খেজুর গাছ থেকে টপকালেন, নাকি মাটি খুঁড়ে বেরোলেন? সেটা আগে বলুন। এর দুটো অপশন হতে পারে, হয় আপনি অনুপ্রবেশকারী আর না হয় অত্যাচারিত হিন্দু।”
তবে তিনি জানান, তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আগামী দিনে আবেদন জানাবেন যে সিএএ-র মধ্যে পরিবর্তন এনে যেন তাদের সিএএ-র মাধ্যমেই ভারতের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়, যাতে তাড়াতাড়ি তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া যায়।