যদিও দমকল মন্ত্রীর সংযোজন, ”যদি কোন চিঠি পাঠায়, তার উত্তর দেওয়ার জন্য আমি সবসময় প্রস্তুত। যদি কোনও বিষয়ে কেউ আমার কাছে জানতে চায়, আমি উত্তর দিতে প্রস্তুত। আমার কাছে এখনও পর্যন্ত কোন চিঠি আসেনি। আমি অস্বীকার করব কেন? যদি কোনও চিঠি পাই, যদি কেউ ডাকে, ওইদিন যদি আমার কোনও কিছু না থাকে, আমি নিশ্চয়ই যাব।”
advertisement
আরও পড়ুন: যাদবপুরে শান্তি রক্ষা করতে সেনা? ভরদুপুরে চাঞ্চল্য, পড়ুয়ারা ঘিরে ধরতেই আসল রহস্য ফাঁস
যদিও রাজ্যের মন্ত্রীকে সিবিআই তলব প্রসঙ্গে সুর চড়াতে শুরু করেছে বিরোধীরা। সুজিত বসুকে সিবিআই এর তলব প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ”হাজিরা দেওয়ার পক্ষপাতী এরা নয়। শুধু সিবিআই কেন, ইডিরও তদন্ত হওয়া উচিত। যে ব্যক্তির কথা বলছেন, আমি কলকাতায় আসার পর নিউটাউন বাগুইআটি এই সমস্ত অঞ্চল ঘুরে জানতে পেরেছি, ভদ্রলোক এক সময় স্টেশনের পাশে এগরোল বিক্রি করতেন, সেই থেকেই উত্থান।”
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভাষা কোনটি? ৯৯ শতাংশ মানুষই জানেন না উত্তর! আপনি জানেন?
সুকান্তর সংযোজন, ”ওঁর এই মডেল স্টাডি করা যেতে পারে, ইডিরও স্টাডি করা, উচিত এত টাকার সম্পত্তির মালিক হলেন কী করে? এক সময় সুভাষ চক্রবর্তীকে ধরেছিলেন, তারপর পরবর্তী সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য এখন বলছেন দুষ্টু ছেলে, শ্রীভূমির পুজো নাকি তিন দিন ধরে বিসর্জন হয়, কী সব। আমার মনে হয় সিবিআই এবং ইডি, দুজনেরই তদন্ত করা উচিত এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক কীভাবে হলেন এবং ভাগ অন্য কেউ পেয়েছে কিনা, সেগুলোও দেখা উচিত।”
সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে সুজিত বসুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিআরপিসি ১৬০ নম্বর ধারাতে নোটিস পাঠানো হয়েছে। তিনি ওই পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছিলেন।