বস্তুত তৃণমূলের চেয়ারপার্সন মমতার পরই দলে সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের সর্বভারতীয় সম্পাদকের দায়িত্বও পেয়েছেন তিনি। তাই দলের বিভিন্ন সভা-মিছিল, সাংগঠনিক কাজে মমতার ঠিক পাশেই দেখা যায় তাঁকে। শুধু তাই নয়, বাংলার বাইরে গোয়া, মেঘালয়, ত্রিপুরা, অসমের মাটিতে জোড়াফুল ফোটানোর প্রচেষ্টাও একপ্রকার তাঁর উদ্যোগেই শুরু হয়। মমতার ভ্রাতুষ্পুত্র হিসেবে, অলিখিত ভাবে তাঁকে নেত্রীর উত্তরাধিকার হিসেবেই দেখেন কর্মী-সমর্থকরা।
advertisement
আরও পড়ুন: শুক্রের পূর্বাভাস বৃহস্পতিতেই দিলেন সায়নী ঘোষ, ২১ জুলাই অপেক্ষায় বড় কোনও চমক?
বাংলা জুড়ে তৃণমূলের শহিদ দিবসের জন্য ছুটে এসেছেন মানুষ। পঞ্চায়েত ভোটের নিরঙ্কুশ জয়ের পড়ে একুশের জুলাইয়ের অনুষ্ঠানে জেলা থেকে কলকাতা, গ্রাম থেকে শহর তৃণমূলের কর্মী সমর্থক অনুগামীদের উৎসাহ উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতোই। এরইমধ্যে ধর্মতলায় সেজে উঠেছে একুশের মঞ্চ। যে মঞ্চে আজ প্রধান বক্তা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু পাশাপাশি অভিষেক কী বলেন, সেদিকেও নজর ছিল সকলের।
আরও পড়ুন: জানা গেল নাম-পরিচয়, মমতার বাড়ির সামনে ভয়ঙ্কর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ধৃত যুবক! কে সে?
বক্তব্য রাখতে উঠে অভিষেক বলেন, ”২১-এর মঞ্চে এসে রেকর্ড গড়েছেন মানুষ৷ মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে রয়েছে৷ আমরা মানুষের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ। ২০২৩-এর পঞ্চায়েত ভোটে কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ পর্যন্ত সমর্থন জানিয়ে মানুষের পঞ্চায়েত গড়েছে। নবজোয়ার কর্মসূচীতে দুই মাস ধরে মানুষের কাছে যাওয়া হয়েছে৷ জিতিয়েছে মানুষ৷ নেতার কথায় প্রার্থী হয়নি। অনেক ঘাত প্রতিঘাতের মাধ্যমে আমরা তৃণমূল কংগ্রেস শক্তিশালী করেছি।