মূলত মুর্শিদাবাদ, মালদা, উত্তর দিনাজপুর, নদিয়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট, বনগাঁ এলাকায় আক্রান্ত বেশি ৷ এই রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার ৷ দেখে নেওয়া যাক কী কী বলা হয়েছে সেখানে-
স্ক্রাব টাইফাস নিয়ে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের সতর্কবার্তা
অজানা পোকায় কামড়ালে ক্ষতে মলম ঘষবেন না
advertisement
কীট দংশনের ক্ষত থাকলে বাড়িতে নিজেরা চিকিৎসা না করে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেতে হবে
জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পাঁচ দিন পরেও পরীক্ষায় ডেঙ্গি বা ম্যালেরিয়া ধরা না পড়লে সতর্ক হতে হবে
আরও পড়ুন : হু হু করে বাড়ছে রাজ্যে ম্যালেরিয়া আক্রান্ত, এখনই সতর্ক না হলে উৎসবের মরশুমে উদ্বেগ চরমে
বাড়ির লাগোয় ঝোপজঙ্গল থাকলে তা পরিষ্কার করতে হবে
দরকার হলে কীটনাশক ছড়াতে হবে
এই রোগের জীবাণু মানবশরীরে ছড়ায় মূলত বাহ্যিক পরজীবী উকুন, এঁটুলি, বিড়াল, কুকুরের মতো পশুপ্রাণীর থেকে ছড়ায় । এদের থেকে সাবধান থাকতে হবে ৷ কামড়ের জায়গাটা আগুনের ছ্যাঁকার মতো দেখতে লাগে৷ সঙ্গে জ্বর আসে । এটাই স্ক্রাব টাইফাস রোগের উপসর্গ ৷
আরও পড়ুন : আতঙ্ক ছড়াচ্ছে স্ক্রাব টাইফাস, বীরভূমে এক সপ্তাহের মধ্য়ে মৃত দুই, উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য় দফতর
যে সমস্ত এলাকায় স্ক্রাব টাইফাস ছড়িয়েছে সেখানে আরও বেশি স্বাস্থ্য শিবির করতে হবে ৷ শিবিরের মাধ্যমে মানুষকে সচেতনতার বার্তা দিতে হবে ৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের শরীরে র্যাশ, গ্রন্থির ফোলা ভাব, পেশির যন্ত্রণা এবং শুকনো কফ ওঠার মতো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কি না নজর রাখতে হবে । এগুলি দেখা গেলে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্রুত নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার কথাও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে ।