রাজ্য সরকার এর তরফে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ,
অকারণে উচ্চশিক্ষা দফতর সম্পর্কে বিরক্তিকর শব্দ লেখা হচ্ছে।
রাজ্য সরকারের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসন ও ম্যানেজমেন্টে একাধিক কর্তব্য রয়েছে।
সংবিধান বলছে উপাচার্যকে নিয়োগ করার জন্য তা রাজ্য সরকারের রয়েছে।
পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের কথাও মনে করিয়েছে রাজ্য
২৪ ডিসেম্বর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। সেই কথাও মনে করাল রাজ্য।
advertisement
রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আর্থিক সহযোগিতা রাজ্যের থেকেই পায় উচ্চশিক্ষা দফতরের ক্ষমতা রয়েছে যে কোনও নির্দেশ দেওয়ার।
আচার্যের দফতরের কোনও ক্ষমতা নেই নতুন করে আইন বা স্ট্যাটুট গঠন করার। আচার্য পদ শুধুমাত্র সাংবিধানিক পদ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে সেই চিঠির প্রেক্ষিতে রাজ্যপাল তার ক্ষমতা মনে করিয়ে ফের বিশ্ববিদ্যালয় গুলিকে জানিয়ে দিক।
আরও পড়ুন: মোবাইল বাজেয়াপ্ত করল ইডি, ম্যারাথন তল্লাশি শেষে কী বললেন তাপস রায়?
প্রসঙ্গত, এর আগে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের ভূমিকার সমালোচনা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। এবার আট দফা চিঠিতে নিজেদের বক্তব্য়ই তুলে ধরেছে রাজ্য় সরকার।