আরও পড়ুন : একুশে জুলাই এর মঞ্চে বড় চমক! নজরে অধ্যাপক, শিক্ষকরাও
দফতরের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘এখনও পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে স্বাভাবিক বৃষ্টি হয়েছে। যদিও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ একটু কম। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বীজতলার কাজ পুরোদমে চলছে, এখনও এতে কোনও সমস্যা দেখা যায়নি। মূল জমিতে চারা রোপনের কাজ ব্যাপক ভাবে শুরু হতে এখনও দেরি আছে।
advertisement
আরও পড়ুন : শুক্রবার ফের বাড়ল সংক্রমণ, রাজ্যে করোনা পজিটিভ প্রায় ৩ হাজার
এখনও পর্যন্ত বৃষ্টি জনিত কারণে কোনও চিন্তার কারণ না থাকলেও যাদের চারা তৈরি হয়ে গিয়েছে, তারা নীচে দেওয়া ‘শুকনো জমিতে ধার রোপণ’ পদ্ধতিতে সময়ে মূল জমিতে রোপণ করতে পারে।’ এই বয়ান উল্লেখ করে সুপারিশে চাষের পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে,
১. মূল জমিতে আলু বা সরষে চাষের মতো ২-৩ বার শুকনো চাষ দিয়ে জমি তৈরি করুন।
২. শেষ চাষের আগে, মূল সার প্রয়োগ করুন।
৩. বৃষ্টি না হলে মূল জমিতে একটি সেচ দিন।
৪. জমিতে ছিপছিপে জল থাকা অবস্থায় ৪-৫ পাতার সুস্থসবল চারা প্রতি গুছিতে ১টি বা ২টি করে রোপণ করুন।
৫. জমির চারিদিকে আল ভাল রাখুন, যাতে বৃষ্টির জল জমা থাকে।
৬. প্রথাগত কাদা চাষের মতো জল জমিয়ে রাখার দরকার নেই।
৭. রোপণের পর যদি বৃষ্টি না হয দোঁয়াস জমিতে ৩-৪ জিন পর এবং ভারী কাজা জমিতে ৭-১০ দিন পর একটি আপৎকালীন সেচ দিন।
এ ছাড়াও পাট চাষের জন্য উপযুক্ত পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সুপারিশে। কী করে কম জলে পাট চাষ করা যায়, তার জন্যও কৃষি অফিসে কৃষি পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়