রাজ্যজুড়ে মোট ১০৮টি কেন্দ্রে আয়োজিত হচ্ছে এই পরীক্ষা। কলেজ সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর এখনও পর্যন্ত কমিশনের হাতে আসা শূন্য পদের হিসাব ১ হাজারটি। এই শূন্যপদের জন্য পরীক্ষায় বসছেন প্রায় ৮৫ গুণ পরীক্ষার্থী। তবে, এই শূন্যপদ সংখ্যায় আরও বাড়তে পারে বলেই জানিয়েছেন কমিশনের কর্তারা।
আরও পড়ুন: জাতীয় পুরস্কারজয়ী বক্সারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, মারাত্মক পরিণতি মহিলার! শোরগোল কলকাতায়
advertisement
মোট ৩৩টি বিষয়ে রাজ্যস্তরে নেওয়া হচ্ছে এই পরীক্ষা। পরীক্ষাকেন্দ্রের মধ্যে কলেজগুলির ক্ষেত্রে সেখানকার অধ্যক্ষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্ষেত্রে সেখানকার রেজিস্ট্রার থাকছেন ভেনু ইনচার্জ হিসেবে।
এছাড়া, কলেজ সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকেও দু’জন করে অধ্যাপককে পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিতে পাঠানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের পাশাপাশি ইউজিসিও পর্যবেক্ষক পাঠিয়েছে বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যেরা এক্সিকিউটিভ হিসাবে গোটা পরীক্ষা প্রক্রিয়া পরিচালনা করছেন।
আরও পড়ুন: একদিনে ২৫ জনের মৃত্যু! দেশের এই শহরে মৃত্যুঘণ্টা বাজাচ্ছে ঠান্ডা! সঙ্গীন অবস্থা কলকাতারও
ইতিমধ্যেই, পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের তরফে পরীক্ষা প্রক্রিয়ার সময়গুলিও বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল পরীক্ষার্থীদের। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের তত্ত্বাবধানেই প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলা এবং পরীক্ষার্থীদের কাছে প্রশ্নপত্র বণ্টন করা হয় এদিন। ১০টা ২০ মিনিট নাগাদ পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছয় প্রশ্নপত্রের খাম। সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হয় প্রথম পত্রের পরীক্ষা গ্রহণ। সাড়ে ১১ টায় প্রথম পত্রের পরীক্ষা গ্রহণ শেষ হওয়ার পরে ফের ১২টা থেকে দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা গ্রহণ শুরু করা হয়।
দ্বিতীয় পত্রের জন্য নির্ধারিত সময় দু ঘণ্টা। এবছর ইংরাজি এবং বাংলা দুই ভাষাতেই পরীক্ষা দিতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। প্রায় ১৬টি বিষয়ে এ বছর বাংলা ভাষায় পরীক্ষা দেওয়ার বিকল্প এনেছে কলেজ সার্ভিস কমিশন। এদিকে পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে রবিবার হলেও অতিরিক্ত বাস চালানো হয়েছে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের তরফে।