মূলত দফতর থেকে এসএসকেম কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, ওই পড়ুয়ার জাতিগত শংসাপত্র আসল কি ভুয়ো? সেই বিষয়েই বিস্তারিত ভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: গেট ভেঙে ডিআই অফিসের ভিতরে চাকরিহারা শিক্ষকরা, বেদম লাঠিচার্জ পুলিশের! রণক্ষেত্র কসবা
প্রসঙ্গত, এর আগে ডায়মন্ডহারবার মেডিক্যাল কলেজে এক পড়ুয়ার জাল সার্টিফিকেট নিয়ে পড়ার অভিযোগে তার ভর্তি প্রক্রিয়াই বাতিল করা হয়েছিল। এবার এসএসকেএম হাসপাতাল একই অভিযোগ ওঠায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জবাব তলব করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঠাকুরপুকুরে ইচ্ছাকৃত ভাবেই ধাক্কা পরিচালকের! এবার সামনে এল বিস্ফোরক অভিযোগ
ইতিমধ্যেই জাল শংসাপত্রের ইস্যু ঘিরে দুজন অফিসারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করেছে রাজ্য সরকার। দুই আধিকারিকই একজন খড়গপুর ও একজন ব্যারাকপুরে কর্মরত ছিলেন। শুধু তাই নয় গত দেড় বছরে চোদ্দশোরও বেশি জাল কাস্ট সার্টিফিকেট বাতিল করেছে রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ দফতর। এবার ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজের পর খোদ রাজ্যের অন্যতম মেডিকেল কলেজ এসএসকেএম হাসপাতালে ভুয়ো জাতি শংসাপত্র নিয়ে মেডিকেল পাঠক্রম পড়ার অভিযোগ উঠল।