বিশ্বজিৎ বসুর বিস্ফোরক মন্তব্য, "সাংবিধানিক ক্ষমতার এই কায়দায় অপব্যবহার মেনে নেওয়া যায় না। যে কেউ আসবে আর ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়ে চলে যাবে! আর যোগ্যরা পিছনের সাড়িতে বসে হাত গুনবে, কাস্ট সার্টিফিকেট কবে পাব। এটা রাজ্যের সুপ্রশাসনের উদাহরণ হতে পারে না।"
আরও পড়ুন: মাত্র কয়েক সেকেন্ডের খেল! মহিলার দুরন্ত হাতসাফাই দেখে চোখ কপালে উঠবে আপনার
advertisement
২০২২-এর ২৮ ডিসেম্বর। শিক্ষক নিয়োগের অনিয়মের ক্ষেত্রে সামনে আসে আরও একটা বিষয়। জানা যায়, স্কুলের নিয়োগে ব্যবহার করা হয়েছে 'ভুয়ো' জাতিগত শংসাপত্রও। কয়েক জনের জাতি শংসাপত্র সঠিক না থাকার কথা কলকাতা হাইকোর্টে স্বীকারও করে নেন সংশ্লিষ্ট জেলার মহকুমা শাসকেরা।
৫৫ টি ওবিসি সার্টিফিকেট জাল থাকার অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা। তার মধ্যে ৩২ জনের রিপোর্ট জমা পড়ে। শেষে ৪ জনের ওবিসি সার্টিফিকেটে জালিয়াতির প্রমাণ মেলে। ওই চার জনেরই সার্টিফিকেট বাতিল করা হয়।
আরও পড়ুন: চতুর্দিকে ছড়়িয়ে চাপ চাপ রক্ত, বেলুন কিনতে গিয়ে এই কাণ্ড হবে কে জানত?
মণ্ডল পদবি তফশিলি জনজাতি নয় বলে স্বীকার করেন ডায়মন্ড হারবারের মহকুমা শাসক। তিনি আদালতে জানান, জাতি শংসাপত্রটি ভুল করে দেওয়া হয়েছে। বাতিলের প্রক্রিয়া চলছে।
মাহাত পদবিধারী ব্যক্তিকে ভুল করে এসটি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে বলে মেনে নেন লালবাগের মহকুমাশাসক। তিনি ৬টি সার্টিফিকেট বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বলে জানিয়েছেন।
