এদিন প্রাথমিক ভাবে সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টেই মামলা ফেরাতে চেয়েছিল। কিন্তু স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী জয়দীপ গুপ্ত আবেদন করেন সর্বোচ্চ আদালতেই হোক এই শুনানি। সেইমতো শীর্ষ আদালত মামলা শুনতে রাজি হয়।
advertisement
তবে একইসঙ্গে সর্বোচ্চ আদালতের তরফে সাবধান করে দেওয়া হয়েছে, সর্বোচ্চ আদালত যদি আদালত অবমাননা হয়েছে বোঝে, তাহলে আরও কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। ৫ সপ্তাহ পর মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হল।
এসএসসি চাকরি বাতিল হয়েছে ২৬০০০। এখন প্রশ্ন, দাগিদের বেতন ফেরত দেওয়া হবে কবে? আদালত সূত্রে খবর, এই সংক্রান্ত আদালত অবমাননার মামলা হাইকোর্ট নয়, শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। আপাতত এই মামলায় এসএসসি কে সতর্ক করে ৬ সপ্তাহ পর শুনানির দিন নির্দিষ্ট করল শীর্ষ আদালত।
প্রসঙ্গত, গত তেইশে নভেম্বর আদালত অবমাননা মামলায় সাময়িক স্বস্তি পেয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং স্কুল শিক্ষা দফতর। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চে তারা সওয়াল করে, সংশ্লিষ্ট মামলার গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ, এই সংক্রান্ত মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তাই মামলা করতে হলে হলে সর্বোচ্চ আদালতে যেতে হবে মামলাকারীদের। অন্য দিকে, মামলাকারীদের আইনজীবীর যুক্তি ছিল আদালতের নিজস্ব ক্ষমতা রয়েছে অবমাননার মামলা শোনার।
