TRENDING:

'যে শব্দ ব্যবহার করলেন, আগে শুনিনি', শুভেন্দুকে তোপ শোভনদেবের

Last Updated:

TMC: শুভেন্দু অধিকারীকে একের পর এক ইস্যুতে তোপ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: শুভেন্দু অধিকারীকে একের পর এক ইস্যুতে তোপ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের। এদিন সারের দাম ইস্যুতে উত্তপ্ত হয় বিধানসভার অধিবেশন। সেই ইস্যুকে টেনে শোভনদেব বলেন, "বিধানসভায় প্রথম অংশের শেষে বিরোধী দলনেতা সার নিয়ে আলোচনা চাইলেন। বিরোধী দলনেতা রুলস অফ বিজনেস বইটা পড়েন না। নিয়মমতো চিঠি দিয়ে আলোচনা চাইতে পারতেন। তিনি যে সব শব্দ বিধানসভার অভ্যন্তরে ব্যবহার করলেন, তা আগে শুনিনি। আমি দীর্ঘ দিনের বিধায়ক। বাইরে যা খুশি বলুক। বিধানসভার অভ্যন্তরের গরিমা নষ্ট করলেন। তিনি বিধানসভার ফ্লোর ব্যবহার করতে পারেন না। টিভিতে ছবি তোলার জন্য ব্যবহার করেন। এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় আচরণ।"
শোভনদেব
শোভনদেব
advertisement

রাজভবন ইস্যুতে শোভনদেব বলেন, "শুভেন্দুকে ডাকা হয়নি বলে জানা নেই। বিধানসভার অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ আজ পেয়েছি। লিখিত কোথাও কিছু নেই। এমন ঘটনার সাক্ষী আমরাও হয়েছি বহুবার। আমি পরিষদীয় মন্ত্রী, আমাকেও ডাকেনি। আমি যাইনি। আমিও নির্দিষ্ট চেয়ারে বসিনা। চেয়ার নিয়ে আমি ভাবিনা।"

শোভনদেব আরও বলেন, "আজকে প্রতিবাদ করেছি। বিধানসভার কাজ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয় ওরা। টিভিতে মুখ দেখানো নিয়ে বেশি ব্যস্ত।"

advertisement

আরও পড়ুন, 'ভোটার লিস্ট থেকে নাম কেটে দিতে পারে,' এনআরসি নিয়ে বিস্ফোরক মমতা

সার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "গত বারও উত্তরপ্রদেশের ভোটের কারণে সার দেয়নি। আমরা বঞ্চিত হয়েছি। বারবার বলার পরেও সার মেলেনি। আমি প্রস্তূতকারকদের সঙ্গে কথা বলেছি। পঞ্চায়েত ভোটের আগে সমস্যা করতেই সার দিচ্ছে না। আগে কখনও দেখেছেন, ভোটের আগে ১০০ দিনের কাজের টাকা দিচ্ছে না। এই টাকা না দিলে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় খাওয়া জুটবে না এমনটা নয়। আসল সমস্যা গরীব মানুষের হবে।"

advertisement

আরও পড়ুন, খুন করে টুকরো করে ফেলে দেওয়া হবে, এমন আশঙ্কায় কেঁপে উঠেছিলেন শ্রদ্ধা! দু বছর আগের সেই অভিযোগপত্র দিল্লি পুলিশের হাতে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বিজেপিকে তোপ দেগে শোভনদেব জানান, "লা গণেশনের আমন্ত্রণ মুখ্যমন্ত্রী পাওয়ার পরে ওরা বলেছিল, ধনখড় চাই। আসলে ওরা কী করছে, তা বাংলার মানুষ খোঁজ রাখছে। ইডি, সিবিআই কী করবে, তা আগে বলে দিচ্ছে। তাহলে বিরোধী দল কি কেন্দ্রীয় এজেন্সি চালাচ্ছে? বিরোধী দলনেতা বিরোধী দল চালায়। তার দৈন্যতা প্রকাশ পাচ্ছে। ওদের উদ্দেশ্য দিল্লির কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতা চাপা দিতে, নির্দিষ্ট করে উন্নয়ন ব্যাহত করতেই, অশান্তি তৈরি করা হচ্ছে।"

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
'যে শব্দ ব্যবহার করলেন, আগে শুনিনি', শুভেন্দুকে তোপ শোভনদেবের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল