আইনজ্ঞদের ধারণা এইভাবে যদি প্রচুর গ্রেফতার হতে শুরু হয়। তাহলে কেস ডাইরি বৃহৎ আকার ধারণ করবে।যার ফলে চিটফান্ড মামলাগুলির ভবিষ্যৎ যেভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে ,সেই ভাবে মুখ থুবড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির মামলার।সব থেকে বড় কথা ,কয়েক হাজার নিয়োগ দুর্নীতি হয়েছে।তাদের প্রত্যেককে ডেকে তদন্তকারী অফিসাররা জিজ্ঞাসাবাদ করবে।বয়ান রেকর্ড করবে।সঙ্গে নতুন তথ্য জোগাড় করে তদন্তের গতি বাড়িয়ে এগোবে।সেই জায়গায় কেন্দ্রীয় সংস্থার কাছে অত লোক বল নেই,বলে দাবি করছে বিশেষজ্ঞ মহল।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় বদলে গেল আবহাওয়া, দিঘা যাওয়ার আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস না জানলে বিপদ
নতুন করে গোপাল দলপতির ছদ্মনাম বেরিয়েছে আরমান গঙ্গোপাধ্যায়।তার স্ত্রীর হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়। গোপাল স্ত্রীর নামে এবং স্ত্রীর কোম্পানির নামে প্রচুর জমি কিনে রেখেছে। ব্যাংকে টাকা রেখেছে। প্রথম দিন যখন গোপাল দলপতিকে তাপস মন্ডল নিয়ে আসে। সেদিন গোপাল দলপতি সমস্ত কিছু অস্বীকার করেছিল। তাপস মণ্ডলও অস্বীকার করেছিল। কিন্তু এখন আস্তে আস্তে আরও শিকড়ের সন্ধানে চলেছে তদন্তকারীরা। এদের কাছ থেকেও কালীঘাটের কাকুর নাম উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন: গভীর রাতে নন্দীগ্রামে এ কী ঘটে গেল! দাউদাউ করে জ্বলছে ওটা কী! আঁতকে ওঠা দৃশ্য
প্রশ্ন, সুজয় ভদ্রের পরিচিতি কি কোন প্রভাবশালীর সেতুর কাজ করছে?তবে কুন্তল, তাপস এবং গোপালকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারীরা বেশ কিছু প্রভাবশালীর নাম পেয়েছে বলে খবর। অনেকেই বলছিলেন কালীঘাটের কাকু অর্থাৎ সুজয় বাবুর প্রোমোটিংয়ের ব্যবসা রয়েছে। বর্তমানে যে প্রমোটিং গুলি চলছে, সেগুলির টাকা তিনি কোথায় পেয়েছেন? একবার সুজয় বাবুকে দিল্লিতে ইডি ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। এক বছরের মধ্যে তাকে আর ডাকেনি ইডি।তবে বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক পার্থ চ্যাটার্জির বিধান সভায় প্রভাশালী এই কাকু।