তিনি আরও বলেন, "দিলীপ ঘোষ নিজেও কুকথা বলেছেন। আসলে বাংলা বিদ্বেষী মনোভাব। বিজেপির মধ্যে কটা গোষ্ঠী আছে আগে সেটা বলুক দিলীপ ঘোষ। সৌমিত্র খান বলেন অযোগ্য সভাপতি। সুকান্ত মজুমদার সভায় গেলে, শুভেন্দু অধিকারী চলে যাবেন। দিলীপ ঘোষ তো নিজেই কোণঠাসা হয়ে আছেন। ওরা আরও জনবিচ্ছিন্ন হবে।"
বিজেপিকে তোপ দেগে শান্তনু সেন বলেন, "অমিত মালব্য কে? ২০২১ এর ভোটের আগে নিউটাউনে সেভেন স্টার হোটেলে থেকে ভোটে হারেন। মা উড়ালপুলের ছবি দিয়ে উত্তর প্রদেশের বলেন। উনি একটা বিচারাধীন বিষয়ে কথা বলছেন। দল জিরো টলারেন্সের পথে। তাই আগে কেষ্ট মন্ডলের অভিযোগ প্রমাণিত হোক। তারপর দল দেখবে। বিজেপি এজেন্সি ব্যবহার করে। ওরা সবাইকে তাই ভাবে। এখানে নিরপেক্ষ তদন্ত হয়। আসানসোলে পুলিশ তদন্ত করবে নাকি জয়নগরের মোয়া খাওয়াবে। পদপিষ্ট হয়ে মারা যাবার ঘটনা ঘটেছে। তাই তদন্ত হোক।"
advertisement
শান্তনু সেন বলেন, "রাজ্যপালের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। তিনি সংবিধান মেনেই চলছেন। অন্তবর্তীকালীন রাজ্যপাল এবং এই রাজ্যপালকে নিয়ে বিজেপির গাত্রদাহ হচ্ছে। তাই দিল্লিতে সরব হচ্ছেন। আমরা বিশ্বাস করি তিনি সাংবিধানিক প্রধান হিসাবে কাজ করবেন।"
আরও পড়ুন, দক্ষিণ আফ্রিকায় গ্য়াস ট্য়াঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, হতাহত বহু! দগ্ধ হয়ে রাস্তায় ছুটছেন মানুষ
আরও পড়ুন, বড়দিনের আনন্দে বড় কোপ! সঙ্গী খারাপ আবহাওয়া? জানুন হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস
তিনি জানান, "আমাদের সরকার সংবেদনশীল। নির্বাচন করা হবে না এটা বলা হয়নি৷ নিশ্চিত করা হবে। করোনা বাড়ছে এবং পঞ্চায়েত ভোট আছে। ফলে ভেবে সময় নিতে হবে। প্রত্যেকটা ভোটে একটা দল বেশি ভোট পেয়ে জিতছে। আসনের সংখ্যাও বেড়েছে৷ দল নির্বাচনে ভয় পাচ্ছে না। ছাত্র সংসদের ভোট নিয়ে প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।"