ওড়িশা ও গুজরাতে তারা গা-ঢাকা দিয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। সেখান থেকেই জালে ধরেছেন তদন্তকারীরা। দু'জনকে গুজরাত ও বাকিদের রাউরকেল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হাওড়ায় বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত শৈলেশ পাণ্ডে। ১৭টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ পান তদন্তকারীরা। সেই সঙ্গে পাওয়া যায় ৫৭ কোটি টাকা লেনদেনের হদিস। সব মিলিয়ে অনলাইন এই প্রতারণার অঙ্ক ১০০ কোটি টাকার বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: বিরাট আশঙ্কা! কালীপুজো এবার তছনছ হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে, জারি হচ্ছে বড় নিষেধাজ্ঞা
শিবপুরের একটি আবাসনের ফ্ল্যাট ও গাড়ি থেকে নগদ আট কোটি টাকা উদ্ধার হয় গত রবিবার। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই অনলাইনে বিদেশি মুদ্রা কেনাবেচা সংক্রান্ত পাঠের নামে প্রতারণা-চক্র চালানোর খোঁজ পেয়েছে কলকাতা পুলিশ। এই গোটা চক্রের পিছনে শুধু শৈলেশ ও তাঁর দুই ভাই যুক্ত ছিলেন, না কি অন্য কেউও ছিলেন, তা নিয়ে ধন্দে তদন্তকারীরা।
আরও পড়ুন: টাইপ টু ডায়েবেটিস-ক্লাস থ্রি ওবেসিটির কষ্ট বললেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, বিচারক কিছুই শুনতে পেলেন না!
গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এমনকী, অভিযুক্ত শৈলেশ আদৌ পেশায় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ছিলেন কি না, তা-ও দেখা হচ্ছে। বিবার গভীর রাতে হাওড়ার মন্দিরতলার ফ্ল্যাটের তালা ভেঙে তিনটি ঘরে থাকা বক্স খাটের ভিতর রাখা ব্যাগ থেকে পুলিশ উদ্ধার করে ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত।