২৫ ফ্রেব্রুয়ারি অবধি এক দিন অঞ্চলে কর্মসূচীর তালিকা প্রস্তুত আছে।গ্রামের রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু করছে দল। এবার পুর এলাকায় এই কর্মসূচী শুরু করা হবে। পুরুলিয়া, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, রাণাঘাট, হুগলি গ্রামীণ, পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক জায়গা থেকে বেশি অভিযোগ এসেছে।
আরও পড়ুন- মাত্র ১১ বছর বয়সেই কোটিপতি! খুদে ব্যবসায়ীর গল্প জানলে চোখ কপালে উঠবে
advertisement
আরও পড়ুন- ছেলে বিয়েতে বসার আগে তাঁকে স্তন্যপান করাচ্ছেন মা, দেখে ফেললেন নববধূ, তার পর..
পাশাপাশি ভোটের কথা মাথায় রেখে ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’ কর্মসূচি আগে গ্রামে শুরু হলেও এ বারে তা পুর-এলাকাতেও শুরু করার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই নতুন মুখ খোঁজার কাজ কিছুটা এগিয়ে গিয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্ব চাইছেন, যাঁরা রাজনীতির পরিচিত মুখ, তাঁদের বাইরেও এলাকার সুপরিচিত ‘ভাল’ ভাবমূর্তির লোক বেছে নিয়ে প্রার্থী করা হবে। যেমন এলাকার স্কুল শিক্ষক, গ্রামীণ চিকিৎসক বা অন্য পরিচিতি-সম্পন্ন ব্যক্তি। গৃহকর্ত্রী, অপেক্ষাকৃত কমবয়সি ছেলেমেয়ে থেকে শুরু করে একেবারে পিছিয়ে পড়া স্তর থেকেও প্রার্থী তুলে আনার ভাবনা আছে দলের।২০১৮ সালে পঞ্চায়েত ভোটে গা-জোয়ারি এবং তার আগে ২০১৩ সাল থেকে তৈরি প্রতিষ্ঠান-বিরোধিতা মিলে ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূল বড় ধাক্কা খেয়েছিল। এ বার সে সব থেকে দলকে খানিকটা আগলে রেখেই পঞ্চায়েত ভোট পার করতে চাইছেন তৃণমূল এর শীর্ষ নেতৃত্ব। বিরোধীদের তরফে একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ নিয়ে নানা কথা বলা হয়েছে। যদিও তাকে গুরুত্ব দিতে রাজি নয় শাসক দল। তাদের বক্তব্য, মানুষের ক্ষোভ তাদের কাছে আশীর্বাদ।
আবীর ঘোষাল