দুপুর ১২ টা নাগাদ সওয়াল শেষ করলেন রাজ্যের আইনজীবী কিশোর দত্ত। তিনি আদালতে আবেদন করেন, ‘‘দেশে এটাই কি আইন হতে পারে, যেখানে শুধু প্রসিকিউটরই আপিল করার অধিকারী? নন-প্রসিকিউটরের আপির করার আধিকার রয়েছে।’’ সমস্ত নথি, কেস ডায়েরি সব সিবিআই জিম্মায়। রাজ্যের কাছে কিছুই নেই, জানালেন এএসজি। এসজি আরও জানান, ‘‘তদন্ত প্রাথমিক ভাবে কিছুটা রাজ্য করলেও, পরে পুরো নথি হাইকোর্টের নির্দেশে তুলে দিতে রাজ্যকে’’।
advertisement
‘নিম্ন আদালতে কোনও আবেদন করেনি রাজ্য অন্তর্ভুক্ত হতে চেয়ে’, জানালেন এএসজি। বিচারপতি জানালেন, ‘‘সিবিআই যদি আবেদন না করে তাহলে রাজ্য কি আবেদন করতে পারেনা?’’। ‘‘না, রাজ্যের কোনও এক্তিয়ার নেই আবেদন করার’’, জানালেন এএসজি।
‘‘তর্কে খাতিরে ধরে নিন, আদালত রাজ্যের আবেদন গ্রহণ করল৷ সিবিআই কাছে নথি, কেস ডায়েরি চেয়ে পাঠাল? সাংবিধানিক আদালত সেটা কি করতে পারবে?’’, প্রশ্ন রাখেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক। ‘‘সাংবিধানিক আদালত সবসময় সিবিআই কেন যেকোনও এজেন্সির কাছ থেকে তথ্য, সিডি চেয়ে পাঠাতে পারে’’।
সঞ্জয় রায় খুনি ধর্ষকের আইনজীবী হিসেবে সিনিয়র আইনজীবী কৌশিক গুপ্ত ওকালতনামা পেশ করল। লিগ্যাল সার্ভিস অথরিটি মাধ্যমে কৌশিক গুপ্তকে নিয়োগ করল সঞ্জয়। ‘‘আরজি কর নিহত তরুনীর চিকিৎসকের পরিবার আপিল করবে রায় ও সাজাকে চ্যালেঞ্জ করে। আদালতে’’, জানালেন পরিবারের আইনজীবী সামিম আহমেদ।